• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
সর্বশেষ আপডেট : ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

কচুয়ায় কাদলা ইউনিয়ন বাসী সেবা করতে চান মোঃ মোফাচ্ছেল হোসেন খান

অনলাইন ডেস্ক
[sharethis-inline-buttons]

কচুয়া প্রতিনিধিঃ

আসন্ন ইউনিয়ন  পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইউনিয়ন পরিষদে উৎসবমুখর পরিবেশে সৃষ্টি হয়ছে। নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে জনগণের উৎবে আর উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে। কচুয়া উপজেলা ৮নং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী  সাবেক ছাত্রনেতা,বর্তমান কচুয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো.মোফাচ্ছেল হোসেন খান।

এছাড়াও একাধিক বিভিন্ন পদমর্যাদার অধিকারী তিনি। তিনি ইউনিয়ন  পরিষদ চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়নের জন্য চেষ্টা করছেন। নির্বাচিত হলে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন উদ্দীন খান আলমগীর এমপি স্যারের হাত ধরে  ইউনিয়নকে একটি আকর্শনীয় পর্যটন কেন্দ্র রুপান্তিরিত করে দূনীতিমুক্ত,পরিচ্ছন্ন,আধুনিক,নাগরিক দূর্ভোগ মুক্ত ইউনিয়ন  হিসেবে গড়ে তুলতে চান। এলক্ষ্যে তিনি এবার ইউনিয়ন  পরিষদ নিবার্চনে প্রার্থী হয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ও গ্রাম মহল্লায়  বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে কথা বলে মানুষের চাওয়া,পাওয়া এবং জনদূর্ভোগের কথা কথা শুনেছেন। তিনি ৮নং কাদলা ইউনিয়ন  সমস্যা ও তার সমাধান,নির্বাচনী পরিকল্পনা,চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হলে তার উন্নয়ন-পরিকল্পনার নিয়ে কথা বলেছেন।

কাদলা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রার্থী বিষয় বলেন, আমি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি  আমার কাকা । আমার পারিবারিক ও সামাজিক ভাবেই সবার কাছে পরিচিত। পরিচিত জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্দশের সংগ্রমী সৈনিক আ,লীগ পরিবারের সন্তান হিসাবে। তাই সবাই চাইছে আমি এবার ইউনিয়ন  নির্বাচন করি। সবার চাওয়া ও দাবীর প্রতি সম্মান দিয়েই আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে এবং আমার এলাকার সার্বিক অবকাঠামোর পরির্বতনের জন্যই প্রার্থী হতে চাই। কারন এর পূর্বে যারা ছিলেন তারা সঠিক ভাবে কাজ করতে পারেন নি।

ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষনা দেওয়ার পর থেকেই আমার ৮নং কাদলা সর্বস্থরের জনসাধারন খুবেই আন্দদিত। কারন তাদের চাওয়া আমি রেখেছি প্রার্থী হয়েছি। এখন যদি তাদের চাওয়া অনুযায়ী দলীয় মনোনয়ন পাই তাহলে তাদের আনন্দের শেষ থাকবে না আমার বিজয় নিশ্চিত করবে সবাই। যার ফলে আমার নেতাকর্মী ও সমর্থক ছাড়াও আমি একজন তরুণ প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়নে যেখানইে যাচ্ছি জনগণের ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছি। আমাকে সবাই সাদরে গ্রহন করছে।

নির্বাচনে বিজয়ী বিষয়ে বলেন,  আমার কোন পিছুটান নেই। অর্থের প্রতি কোন লোভ নেই আছে সম্মান আর জনগনের সেবা করে ভালবাসা পাবার লোভ। ইউনিয়ন  সেবা তৃনমূলের জনসাধারনের চাহিদা আজও পরণ হয়নি।  আমি এমন একটি ইউনিয়ন  পরিষদ গড়তে চাই যেখানে জনগনের অধিকারের প্রতিফলন ঘটবে। জণগনের যে অধিকার আছে সেই অধিকার ও ইউনিয়ন  পরিষদের সেবা তাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়ে অবহেলিত মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই। এবং ইউনিয়ন  পরিষদকে একটি জনবান্ধব ইউনিয়ন পরিষদ হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। আমি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহন করছি ইউনিয়ন পরিষদে আমি দলীয় বা প্রভাবশালীদের নয়,অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের সেবা করতে।

 জয়ের ব্যাপারে তিনি বলেন,আমি বিজয়ের জন্য শত ভাগ আশাবাদী। কারন সবার সমর্থন,চাওয়া পাওয়া,আশীবাদ ও দাবীর প্রেক্ষিতেই নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি। দেশের মোট ভোটারের অনেকটা অংশই তরুণ ভোটার তারাই আমাকে ব্যাপক ভাবে উৎসাহ দিচ্ছে। সাথে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ,ছাত্রলীগসহ দলীয় সংগঠনের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ ও  সর্বস্থরের জনসাধারন ত আছেই। আমি বিভিন্ন ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচারনায় গিয়ে মানুষের যে ভালোবাসা,প্রতিশ্রুতি আমায় দিয়েছে একজন তরুণ প্রার্থী হিসেবে তা অনেক। জনগণ আমার পাশে আছে এখন দলীয় সমর্থন থাকলেই বিজয় সুনিশ্চিত।

Sharing is caring!

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

error: Content is protected !!