• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল, ২০২০
সর্বশেষ আপডেট : ১৭ এপ্রিল, ২০২০

শাহরাস্তিতে ৮ জনের নমুনা সংগ্রহ, ৭জন করোনামুক্ত, ১জনের রিপোর্ট অপেক্ষমান

অনলাইন ডেস্ক
[sharethis-inline-buttons]

শাহরাস্তি প্রতিনিধি:

শাহরাস্তি উপজেলায় এ পর্যন্ত করোনা সন্দেহে ৮ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। আইইডিসিআরের পরীক্ষায় এ পর্যন্ত ৭ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।

শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উপজেলায় ১জনের রিপোর্ট অপেক্ষমাণ রয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত করোনা সন্দেহে ৮ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৭ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। হাসপাতালের কর্তব্যরত জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডাঃ সরোয়ার হোসেন মুঠোফোনে জানান, এখন পর্যন্ত উপজেলায় কোন করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি।

আরো পুড়ুন; শাহরাস্তিতে করোনা উপসর্গ নিয়ে শিশুর মৃত্যু, বাড়ী লকডাউন

বৃহস্পতিবার সংগ্রহ করা সন্দেহজনক একটি রোগীর রিপোর্ট অপেক্ষমান রয়েছে। সূচিপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আঃ রশিদ জানান, ওই ইউনিয়নের নরিংপুর গ্রামের ১৪ মাস বয়সী এক শিশু নিউমোনিয়াসহ করোনার উপসর্গ নিয়ে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে শিশুটি মারা যায়। এরপর করোনা টেস্টের জন্য পরিবারের সদস্যরা শিশুটির লাশ ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখানকার পরীক্ষায় শিশুটির করোনা আক্রান্তের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। লাশের সাথে রিপোর্ট এলে তা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে দেখিয়ে নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে বিভিন্ন হাসপাতালে গমনজনিত কারণে ওই পরিবারের সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টেনে রাখা হয়েছে।

আরো পুড়ুন; শাহরাস্তি উপজেলাস নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কৃষি অফিসার আহসান হাবীবের মিথ্যাচার ও অপপ্রচার

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে শাহরাস্তি উপজেলার টামটা উত্তর ইউনিয়নের দৈলবাড়ি গ্রাম হতে ২২ বছর বয়সী এক যুবক জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কোভিড-১৯ আক্রান্ত সন্দেহে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। তার সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষায় করোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

আরো পুড়ুন; জনগণকে সচেতন করতে মাইক হাতে রাস্তায় শাহরাস্তির ইউএনও

স্থানীয় সূত্র জানায়, ওই যুবক কুমিল্লার নাঙ্গলকোট হতে তার নানার বাড়ি পৌরসভার সেনগাঁও গ্রামে বেড়াতে আসে৷ সেখানে তাকে কেউ রাখতে রাজি না হওয়ায় পার্শ্ববর্তী টামটা উত্তর ইউনিয়নের দৈলবাড়ি গ্রামে তার খালা খুরশিদা বেগমের বাড়িতে যায়৷ সেখানে অসুস্থ হলে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।

Sharing is caring!

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

  • শাহরাস্তি এর আরও খবর
error: Content is protected !!