• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২২ আগস্ট, ২০১৯
সর্বশেষ আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০১৯

যত উপকারিতা চুমু খাওয়ার

অনলাইন ডেস্ক
[sharethis-inline-buttons]
অনলাইন ডেস্ক

চুম্বন– ছোট্ট একটা শব্দ, কিন্তু এর মধ্যেই তো নিহিত রয়েছে সম্পর্কের উষ্ণতা। আবেগ প্রকাশ করার এর চেয়ে সুন্দর উপায় আর কী-ই বা হতে পারে। প্রিয়জন আপনার কাছে কতটা স্পেশাল, আপনাদের সম্পর্ক কতটা নিবিড়, কতটা ঘনিষ্ঠ, তা বোঝাতে পারে গভীর আবেগমথিত চুম্বন। তবে শুধু এখানেই চুমুক ভূমিকা শেষ নয়। শরীর ভাল রাখতেও চুমু খাওয়া দরকার। এমনকী ওজনও কমাতে পারে এই যাদুকাঠি। চলুন, দেখে নিই চুমুর আর কী কী উপকারিতা রয়েছে।

হ্যাপি হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে

চুমু খেলে মস্তিষ্কের প্লেজার সেন্টার জেগে ওঠে। অক্সিটোসিন, দোপামিন, সেরোটনিন-এর মতো হরমোন নিঃসৃত হয় যা মন মেজাজ ভাল করতে পারে। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের পরিমাণও কমিয়ে দেয়, ফলে নিজেকে দারুণ ঝরঝরে লাগে। অক্সিটোসিন আবার উদ্বেগ কমাতে পারে এবং মন শান্ত করতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে

চুমু খেলে হৃদয়ের গতি এমনভাবে বেড়ে যায়, যে শরীরের রক্তনালী বড় হয়ে যায়। এর ফলে রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ কমে যায়। মানে চুমু শুধু হৃদয়কে ভাল রাথে তাই নয়, সুস্থও রাখে।

পিরিয়ডের সময় তলপেটের ব্যথা কমাতে পারে

চুমু খেলে যেহেতু রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়, সেহেতু তলপেটের চাপ কমে যায়। সঙ্গে ফিল গুড হরমোন নিঃসৃত হয় বলে ক্র্য়ম্পের দিকে অতটা নজর যায় না। মানে পিরিয়ডের সময় কষ্ট পেলে চুমু ওষুধের মতো কাজ করতে পারে। একইভাবে মাথা ব্যাথাতেও আরাম দিতে পারে চুম্বন।

কোলেস্টেরোলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে

গবেষণা করে দেখা গেছে যে দম্পতিরা ঘন ঘন চুমু খান, তাঁদের শরীরে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ, যাঁরা চুমু খান না তাঁদের তুলনায় বেশি। বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম থাকায় তাঁদের হৃদয় সুস্থ থাকে এবং হার্টের অসুখ বা স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা কমা যায়।

ক্যালরি ঝরাতে সক্ষম

অস্ট্রেলিয়ার এক গবেষকদের মতে, শরীরকে টোনড ও মেদহীন রাখতেও চুমুই অস্ত্র! গাঢ় চুমুর বেলায় মিনিটে ৪-৬ ক্যালোরি পর্যন্ত বার্ন হতে পারে। কতটা আন্তরিকতার সঙ্গে ও কতক্ষণ একটানা চুমু খাচ্ছেন, তার উপর নির্ভর করবে কতটা ক্যালোরি ঝরবে

Sharing is caring!

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

error: Content is protected !!