শারদাঞ্জলি ফোরাম এর চাঁদপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র দাসে পুত্র বলরাম ট্যালেন্টপুল বৃত্তি অর্জন

  • আপডেট: ০১:৩১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০
  • ৩৫

চাঁদপুর প্রতিনিধি : আজ সারা দেশে জেএসসি পরীক্ষার ২০১৯ সালের অনুষ্ঠিত পরীক্ষার অংশ গ্রহনে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ফল প্রকাশ করা হয়। উক্ত ফলাফলের বাংলাদেশ তথা বিশ্বের করোনা ভাইরাস এর আতংকে ভালো ফলাফল পাওয়া শিক্ষার্থীরও মনে আনন্দ নাই। আনন্দে নাই পিতা মাতা ও আত্মীয় স্বজন। তেমনি এমন একজন শিক্ষার্থী বলরাম রাম দাস অর্ঘ্য সে চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত জেএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করে। বাবা শারদাঞ্জলী ফোরাম এর জেলা সাধারণ সম্পাদক ও মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা ইউপি সচিব ও মা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। তারা এক ভাই ও এক বোন। বলরাম দাসের ইচ্ছো সে বেঁচে থাকলে বড় হয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানী হবে ও মহামারি রোগ সৃষ্টকারী ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস নিরাময় বিষয়ের উপর অধ্যায়ন ও গবেষনা করতে চায়। তার এই ফলাফল বিশ্বের সকল মানুষ যারা আক্রান্ত হয়েছেন, হচ্ছেন ও হবেন এবং এই ভাইরাস প্রতিরোধের কাজে যারা দিনরাত নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তাদের প্রতি উৎসর্গ করা হলো। তার এই ভালো ফলাফলের জন্য সর্ব প্রথম স্রষ্টা, তার গর্ভধারিনী জননী, জন্মদাতা পিতা, শিক্ষকবৃন্দ সহ অনেকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

‘ম্যানেজ করে’ এক সাথে দুই স্বামীর সংসার করছিলেন জান্নাতুল!

শারদাঞ্জলি ফোরাম এর চাঁদপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র দাসে পুত্র বলরাম ট্যালেন্টপুল বৃত্তি অর্জন

আপডেট: ০১:৩১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০

চাঁদপুর প্রতিনিধি : আজ সারা দেশে জেএসসি পরীক্ষার ২০১৯ সালের অনুষ্ঠিত পরীক্ষার অংশ গ্রহনে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ফল প্রকাশ করা হয়। উক্ত ফলাফলের বাংলাদেশ তথা বিশ্বের করোনা ভাইরাস এর আতংকে ভালো ফলাফল পাওয়া শিক্ষার্থীরও মনে আনন্দ নাই। আনন্দে নাই পিতা মাতা ও আত্মীয় স্বজন। তেমনি এমন একজন শিক্ষার্থী বলরাম রাম দাস অর্ঘ্য সে চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হতে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত জেএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করে। বাবা শারদাঞ্জলী ফোরাম এর জেলা সাধারণ সম্পাদক ও মতলব উত্তর উপজেলার কলাকান্দা ইউপি সচিব ও মা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। তারা এক ভাই ও এক বোন। বলরাম দাসের ইচ্ছো সে বেঁচে থাকলে বড় হয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানী হবে ও মহামারি রোগ সৃষ্টকারী ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস নিরাময় বিষয়ের উপর অধ্যায়ন ও গবেষনা করতে চায়। তার এই ফলাফল বিশ্বের সকল মানুষ যারা আক্রান্ত হয়েছেন, হচ্ছেন ও হবেন এবং এই ভাইরাস প্রতিরোধের কাজে যারা দিনরাত নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তাদের প্রতি উৎসর্গ করা হলো। তার এই ভালো ফলাফলের জন্য সর্ব প্রথম স্রষ্টা, তার গর্ভধারিনী জননী, জন্মদাতা পিতা, শিক্ষকবৃন্দ সহ অনেকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে।