মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের অবদান ভুলিনি : কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট: ০৪:১৮:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০১৯
  • ৩৪

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের অবদান ভুলিনি বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারত মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের পাশে ছিল। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের প্রতি ভারতের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন শুধু মাত্র এই কলকাতাই ১ কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল।

শুক্রবার সন্ধ্যায় কলকাতার পাঁচ তারকা হোটেল তাজ বেঙ্গলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌরভ গাঙ্গুলী দাওয়াত দিয়েছেন ক্রিকেট খেলা দেখার জন্য, তাই আমি এসেছি। দুই দেশের মধ্যে গোলাপি বলে প্রথম খেলা হচ্ছে। আমি বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা নিয়ে এসেছি।

বৈঠক শেষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ। দুই বাংলার সঙ্গে আমাদের রিলেশন বরাবরই ভালো।  দুই দেশের মধ্যে অনেক আলোচনা হয়েছে। তবে একেবারে ঘরোয়া আলোচনা।

বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক যেন এভাবেই বজায় থাকে- এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে মমতা বলেন, আমি শেখ হাসিনাকে আবার এখানে (কলকাতা) আসতে বলেছি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের অবদান ভুলিনি : কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী

আপডেট: ০৪:১৮:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০১৯

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের অবদান ভুলিনি বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারত মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের পাশে ছিল। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের প্রতি ভারতের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন শুধু মাত্র এই কলকাতাই ১ কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল।

শুক্রবার সন্ধ্যায় কলকাতার পাঁচ তারকা হোটেল তাজ বেঙ্গলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌরভ গাঙ্গুলী দাওয়াত দিয়েছেন ক্রিকেট খেলা দেখার জন্য, তাই আমি এসেছি। দুই দেশের মধ্যে গোলাপি বলে প্রথম খেলা হচ্ছে। আমি বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা নিয়ে এসেছি।

বৈঠক শেষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ। দুই বাংলার সঙ্গে আমাদের রিলেশন বরাবরই ভালো।  দুই দেশের মধ্যে অনেক আলোচনা হয়েছে। তবে একেবারে ঘরোয়া আলোচনা।

বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক যেন এভাবেই বজায় থাকে- এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে মমতা বলেন, আমি শেখ হাসিনাকে আবার এখানে (কলকাতা) আসতে বলেছি।