অনলাইন ডেস্ক:
বাবরি মসজিদের জমির মালিকানার পক্ষে সব ধরনের প্রমাণ রয়েছে বলে দাবি করেছেন মামলার মুসলিম পক্ষের আইনজীবী।
ভারতের কেন্দ্রীয় সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের এক আইনজীবী বলেন, উত্তর প্রদেশের আজকের অযোধ্যায় ১৫২৮ সালে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল।
জায়গাটিতে হিন্দু দেবতার জন্ম নিয়ে যে দাবি করা হয়েছে, তার ভিত্তি নেই বলেও তিনি দাবি করেন।
নয়াদিল্লি থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থা আনাদুলুকে তিনি বলেন, বাবরি মসজিদের ভেতরে নামাজ আদায় থেকে মুসলমানদের বিরত রাখতে পারবে না। যেখানে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে, সেখানে কোনো মূর্তি ছিল এমন দাবিও কেউ করতে পারবে না।
এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বরে মুসলমানদের কিছুটা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। সেই মাসেই মসজিদের ভেতরে হিন্দু দেবতার মূর্তি পাওয়া যায়।
ভারতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা কমাতে বিধিনিষেধ আরোপের ঘটনা স্বাভাবিক বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
তিনি জানান, মসজিদের ভেতরে মুসলমানদের নামাজ আদায়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়, কিন্তু হিন্দু ধর্মীয় নেতাদের সেখানে পূজার জন্য নিয়োগ দেয়া হয়। তারা প্রথানুসারে দেবতাদের দেখভাল করে যাচ্ছিলেন। কিন্তু মসজিদ এখন সাধারণ মানুষের সীমার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।