ঘুষ খাওয়া আর ভিক্ষা করার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই: দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ

  • আপডেট: ০২:৫৭:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০১৯
  • ৩৫

অনলাইন ডেস্ক:

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, ঘুষ খাওয়া আর ভিক্ষা করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। যারা ঘুষ খায় তাদের আত্মমর্যাদা বলতে কিছু থাকে না। যারা মনে করছেন ঘুষ খেলে কেউ জানবে না, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন।

মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেন, কমিশনকে একটি স্মার্ট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর করতে হলে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তােদের প্রত্যেকটি কাজ সুনির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য এবং অর্জনযোগ্য হতে হবে। তা না হলে কমিশনকে যোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা কঠিন। তাই আপনাদের আচার-আচরণ এবং কাজকর্মে সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, আপনারা নিজেরা মানসিকভাবে পরিবর্তন না হলে আমাদের পক্ষে তা করা প্রায় অসম্ভব। তাই কমিশনের স্বার্থে নিজেরাই নিজেকে পরিবর্তন করুন। কমিশনের প্রতিটি কার্যক্রম টিমওয়ার্ক সংশ্লিষ্ট। তাই পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবেন।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

বড়কুলে ২৪ প্রহর ব্যাপী অখণ্ড মহানাম যজ্ঞ ও ২৪তম বার্ষিক উৎসবের আয়োজন

ঘুষ খাওয়া আর ভিক্ষা করার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই: দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ

আপডেট: ০২:৫৭:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, ঘুষ খাওয়া আর ভিক্ষা করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। যারা ঘুষ খায় তাদের আত্মমর্যাদা বলতে কিছু থাকে না। যারা মনে করছেন ঘুষ খেলে কেউ জানবে না, তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন।

মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেন, কমিশনকে একটি স্মার্ট প্রতিষ্ঠানে রুপান্তর করতে হলে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তােদের প্রত্যেকটি কাজ সুনির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য এবং অর্জনযোগ্য হতে হবে। তা না হলে কমিশনকে যোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা কঠিন। তাই আপনাদের আচার-আচরণ এবং কাজকর্মে সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, আপনারা নিজেরা মানসিকভাবে পরিবর্তন না হলে আমাদের পক্ষে তা করা প্রায় অসম্ভব। তাই কমিশনের স্বার্থে নিজেরাই নিজেকে পরিবর্তন করুন। কমিশনের প্রতিটি কার্যক্রম টিমওয়ার্ক সংশ্লিষ্ট। তাই পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবেন।