কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের মাঝে অস্ত্র সরবরাহের দায়ে এনজিও মুক্তির ৬ প্রকল্প স্থগিত

  • আপডেট: ০২:৪৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৯
  • ৩৮

অনলাইন ডেস্ক:

কক্সবাজারে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও)মুক্তির ৬ প্রকল্প সাময়িকভাবে স্থহিত করেছে এনজিও বিষয়ক ব্যুরো। আজ বৃহস্পতিবার এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর এসাইনমেন্ট অফিসার সিরাজুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিক এক চিঠিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মুক্তির কক্সবাজারের প্রধান নির্বাহী বিপল চন্দ্র দে সরকার বলেন, সরকারের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নির্দেশে  আমাদের ৬টি প্রকল্পের কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, কক্সবাজারে বর্তমানে ৩০ টি প্রকল্প চালু আছে মুক্তির। এর মধ্যে এনজিও ব্যুরোর আদেশে ছয় প্রকল্প আপাতাত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু এর মানে এই না মুক্তির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকে ফেসবুকে এবং অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে মুক্তির কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে বলে প্রচার করছে তা দুঃখজনক।

উল্লেখ্য, গত ২৬ আগস্ট উখিয়ার একটি কামারের দোকান থেকে লোহার তৈরি এক ধরনের প্রায় সাড়ে ছয়শ’ সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।স্থানীয় লোকজনের বরাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্টে দাবি করা হচ্ছে সেগুলো ‘ধারালো অস্ত্র’। রোহিঙ্গা শিবিরে বিতরণের জন্য তৈরি করা হচ্ছিলো। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে এনজিও সংস্থা মুক্তি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

বড়কুলে ২৪ প্রহর ব্যাপী অখণ্ড মহানাম যজ্ঞ ও ২৪তম বার্ষিক উৎসবের আয়োজন

কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের মাঝে অস্ত্র সরবরাহের দায়ে এনজিও মুক্তির ৬ প্রকল্প স্থগিত

আপডেট: ০২:৪৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

কক্সবাজারে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও)মুক্তির ৬ প্রকল্প সাময়িকভাবে স্থহিত করেছে এনজিও বিষয়ক ব্যুরো। আজ বৃহস্পতিবার এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর এসাইনমেন্ট অফিসার সিরাজুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিক এক চিঠিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে মুক্তির কক্সবাজারের প্রধান নির্বাহী বিপল চন্দ্র দে সরকার বলেন, সরকারের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নির্দেশে  আমাদের ৬টি প্রকল্পের কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, কক্সবাজারে বর্তমানে ৩০ টি প্রকল্প চালু আছে মুক্তির। এর মধ্যে এনজিও ব্যুরোর আদেশে ছয় প্রকল্প আপাতাত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু এর মানে এই না মুক্তির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকে ফেসবুকে এবং অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে মুক্তির কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে বলে প্রচার করছে তা দুঃখজনক।

উল্লেখ্য, গত ২৬ আগস্ট উখিয়ার একটি কামারের দোকান থেকে লোহার তৈরি এক ধরনের প্রায় সাড়ে ছয়শ’ সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।স্থানীয় লোকজনের বরাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্টে দাবি করা হচ্ছে সেগুলো ‘ধারালো অস্ত্র’। রোহিঙ্গা শিবিরে বিতরণের জন্য তৈরি করা হচ্ছিলো। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে এনজিও সংস্থা মুক্তি।