টামটা দক্ষিণ ইউপি নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রাথী জামাল আহমেদের ব্যবসায়ীদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ

  • আপডেট: ০১:৫১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১
  • ৩৬

শাহরাস্তি প্রতিনিধি:

শাহরাস্তির টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রাথী জামাল আহমেদ গতকাল সন্ধ্যায় বিভিন্ন বাজারে ব্যবসায়ীদের সাথে ও বিভিন্ন পেশাজিবি জনগণের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা জামাল আহমেদ ইউনিয়ন বাসির ইচ্ছায় নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রাথী হচ্ছেন আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন হাজী জামাল আহমেদ। তিনি শাহরাস্তি উপজেলার টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীতা ঘোষনা দিয়ে এলাকার মানুষজনের মুখে মুখে আলোচনা এসেছিলেন যার প্রমান গত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় জনস্রোতে পরিনত হয়েছিলো। তার সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী জামাল আহমেদ এর সমর্থকরা তাকে নিজেদের দায়িত্ব দিয়ে অধিকার আদায়ের স্বপ্ন দেখেছিলেন।। তার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছুটে আসতেন এক বাক্যে।

ইউনিয়ন ঘুরে দেখা জানা যায়, হাজী জামাল আহমেদ সততা, ন্যায়, নিষ্ঠাবান, পরোপকারী একজন মানুষ। তার মধ্য নেই কোন ধরনের হিংসা, প্রতিহিংসা অর্থলোভ নাই । এমনকি তিনি এলাকার মানুষের যে কোন বিপদ-আপদে দৌড়ে যান। ইতিমধ্যে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে না থেকেও আর্থসামাজিক কাজে নিজকে জড়িয়ে রেখেছেন। এ জন্য জনসাধারণ তার প্রতি আস্থা এবং বিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন। তিনি সাংসারিক জীবনের পূর্বে ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু। এই মানুষটি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে নিঃস্বার্থভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন। সংসদ নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কে বিজয় করতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। আগামীতেও থাকবে। রাজনীতির পাশাপাশি হাজী জামাল আহমেদ সফল একজন ব্যবসায়ী।

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা নেতাকর্মীরা বলেন, এবার আমরা দলমত নির্বিশেষে সবাই এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের চেয়ারটি পরিবর্তন চাই। নিঃস্বার্থভান ব্যক্তি হিসেবে হাজী জামাল আহমেদকে সমর্থন করে তার নির্বাচনী কাজ করছি।

তিনি আরো বলেন, জামাল আহমেদ কেমন লোক ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষ জানে। সে সাথে গোয়েন্দা সংস্থার কাছেও তার সমন্ধে রিপোর্ট রয়েছে। সর্বোপরি সবার থেকে জামাল আহমেদ ভালো একজন মানুষ। তার জন্য আমাদের দোয়া এবং সমর্থন সব সময় আছে এবং থাকবে।

ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা বলেন, আমরা এমন একজন মানুষ চেয়েছি তা আমরা পেয়েছি। যা অতীতে কখনও ইউনিয়নের জনগণ পাননি। যিনি ইতিমধ্য সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মন জয় করে নিয়েছেন। তিনি আর কেউ না আমাদের সকলের প্রানের স্পন্দন হাজী জামাল আহমেদ ভাই। তৃনমুল নেতাকর্মীদের মমতাময়ী নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং শাহরাস্তি- হাজীগঞ্জ নির্বাচনী এলাকার অভিভাবক মেজর(অব.)রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এর প্রতি আমাদের একটাই দাবি ছিলো জামাল ভাইয়ের হাতে যেনো নৌকার মনোনয়ন তুলে দিবেন, তবুও আমরা তাকে নিয়ে এগিয়ে চলতে চাই দল তাকে চায়নি কিন্তু ইউনিয়ন বাসি তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চায়, আমরা জামাল ভাইয়ের হাতে ইউনিয়নের দায়িত্ব দিবো।

ইউনিয়ন নেতাকর্মীদের একমাত্র আশ্রয়স্থল জামাল ভাইকে নৌকার মনোনীত প্রার্থী হিসেবে দেখতে চেয়েছিল কারন তার কাছেই ইউনিয়ন পরিষদ নিরাপদ থাকতো ।

এদিকে ইউনিয়ন বাসির আশার আলোর প্রদীপ হতে তাদের ইচ্ছায় সতন্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করবেন জামাল আহামেদ এমনটাই জানালেন আমাদের, তিনি আরো বলেন, আমার জীবনের শুরু থেকে আজও আওয়ামী লীগের সৈনিক হয়ে কাজ করছি, যতদিন বেঁচে থাকবো বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সৈনিক হয়ে বেচে থাকবো৷,

তবে আমাকে দলীয় প্রতিক দেওয়া হয়নি এতে করে আমার কোন কষ্ট নেই, কষ্ট শুধু ইউনিয়ন বাসির জন্য কারন তাদের ভালবাসায় আমি মুগ্ধ হয়েছি তাদের আশা ছিলো নৌকার মাঝি হয়ে নির্বাচন করবো, আমাকে চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিয়ন বাসি পেতে চায় তাই তাদের ইচ্ছায় আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবো, বাকিটা ইউনিয়ন বাসির রায় দিবে, আমি যদি ইিউনিয়ন বাসির আশা পূরণ করতে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে বিজয়ী হব ইনশাল্লাহ। আর যদি নাও হই তারপরে ও ইউনিয়ন বাসির পাশে থাকবো, তবে ইউনিয়ন বাসির প্রতি আমার আস্তা এবং বিশ্বাষ আছে তারা আমাকে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে ইনশাআল্লাহ।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

‘ম্যানেজ করে’ এক সাথে দুই স্বামীর সংসার করছিলেন জান্নাতুল!

টামটা দক্ষিণ ইউপি নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রাথী জামাল আহমেদের ব্যবসায়ীদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ

আপডেট: ০১:৫১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১

শাহরাস্তি প্রতিনিধি:

শাহরাস্তির টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রাথী জামাল আহমেদ গতকাল সন্ধ্যায় বিভিন্ন বাজারে ব্যবসায়ীদের সাথে ও বিভিন্ন পেশাজিবি জনগণের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা জামাল আহমেদ ইউনিয়ন বাসির ইচ্ছায় নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রাথী হচ্ছেন আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন হাজী জামাল আহমেদ। তিনি শাহরাস্তি উপজেলার টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীতা ঘোষনা দিয়ে এলাকার মানুষজনের মুখে মুখে আলোচনা এসেছিলেন যার প্রমান গত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় জনস্রোতে পরিনত হয়েছিলো। তার সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থী হাজী জামাল আহমেদ এর সমর্থকরা তাকে নিজেদের দায়িত্ব দিয়ে অধিকার আদায়ের স্বপ্ন দেখেছিলেন।। তার নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছুটে আসতেন এক বাক্যে।

ইউনিয়ন ঘুরে দেখা জানা যায়, হাজী জামাল আহমেদ সততা, ন্যায়, নিষ্ঠাবান, পরোপকারী একজন মানুষ। তার মধ্য নেই কোন ধরনের হিংসা, প্রতিহিংসা অর্থলোভ নাই । এমনকি তিনি এলাকার মানুষের যে কোন বিপদ-আপদে দৌড়ে যান। ইতিমধ্যে তিনি চেয়ারম্যান হিসেবে না থেকেও আর্থসামাজিক কাজে নিজকে জড়িয়ে রেখেছেন। এ জন্য জনসাধারণ তার প্রতি আস্থা এবং বিশ্বাসী হয়ে উঠেছেন। তিনি সাংসারিক জীবনের পূর্বে ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু। এই মানুষটি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে নিঃস্বার্থভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন। সংসদ নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কে বিজয় করতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। আগামীতেও থাকবে। রাজনীতির পাশাপাশি হাজী জামাল আহমেদ সফল একজন ব্যবসায়ী।

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা নেতাকর্মীরা বলেন, এবার আমরা দলমত নির্বিশেষে সবাই এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের চেয়ারটি পরিবর্তন চাই। নিঃস্বার্থভান ব্যক্তি হিসেবে হাজী জামাল আহমেদকে সমর্থন করে তার নির্বাচনী কাজ করছি।

তিনি আরো বলেন, জামাল আহমেদ কেমন লোক ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষ জানে। সে সাথে গোয়েন্দা সংস্থার কাছেও তার সমন্ধে রিপোর্ট রয়েছে। সর্বোপরি সবার থেকে জামাল আহমেদ ভালো একজন মানুষ। তার জন্য আমাদের দোয়া এবং সমর্থন সব সময় আছে এবং থাকবে।

ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা বলেন, আমরা এমন একজন মানুষ চেয়েছি তা আমরা পেয়েছি। যা অতীতে কখনও ইউনিয়নের জনগণ পাননি। যিনি ইতিমধ্য সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের মন জয় করে নিয়েছেন। তিনি আর কেউ না আমাদের সকলের প্রানের স্পন্দন হাজী জামাল আহমেদ ভাই। তৃনমুল নেতাকর্মীদের মমতাময়ী নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং শাহরাস্তি- হাজীগঞ্জ নির্বাচনী এলাকার অভিভাবক মেজর(অব.)রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এর প্রতি আমাদের একটাই দাবি ছিলো জামাল ভাইয়ের হাতে যেনো নৌকার মনোনয়ন তুলে দিবেন, তবুও আমরা তাকে নিয়ে এগিয়ে চলতে চাই দল তাকে চায়নি কিন্তু ইউনিয়ন বাসি তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চায়, আমরা জামাল ভাইয়ের হাতে ইউনিয়নের দায়িত্ব দিবো।

ইউনিয়ন নেতাকর্মীদের একমাত্র আশ্রয়স্থল জামাল ভাইকে নৌকার মনোনীত প্রার্থী হিসেবে দেখতে চেয়েছিল কারন তার কাছেই ইউনিয়ন পরিষদ নিরাপদ থাকতো ।

এদিকে ইউনিয়ন বাসির আশার আলোর প্রদীপ হতে তাদের ইচ্ছায় সতন্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করবেন জামাল আহামেদ এমনটাই জানালেন আমাদের, তিনি আরো বলেন, আমার জীবনের শুরু থেকে আজও আওয়ামী লীগের সৈনিক হয়ে কাজ করছি, যতদিন বেঁচে থাকবো বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সৈনিক হয়ে বেচে থাকবো৷,

তবে আমাকে দলীয় প্রতিক দেওয়া হয়নি এতে করে আমার কোন কষ্ট নেই, কষ্ট শুধু ইউনিয়ন বাসির জন্য কারন তাদের ভালবাসায় আমি মুগ্ধ হয়েছি তাদের আশা ছিলো নৌকার মাঝি হয়ে নির্বাচন করবো, আমাকে চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিয়ন বাসি পেতে চায় তাই তাদের ইচ্ছায় আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবো, বাকিটা ইউনিয়ন বাসির রায় দিবে, আমি যদি ইিউনিয়ন বাসির আশা পূরণ করতে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে বিজয়ী হব ইনশাল্লাহ। আর যদি নাও হই তারপরে ও ইউনিয়ন বাসির পাশে থাকবো, তবে ইউনিয়ন বাসির প্রতি আমার আস্তা এবং বিশ্বাষ আছে তারা আমাকে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে ইনশাআল্লাহ।