অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে একটি শক্তিশালী পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে আপ্রাণ চেষ্টা করছি। যার মাধ্যমে বিনিয়োগ করে ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন।আজ সোমবার (৮ জুলাই) সকাল ১০টায় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এশিয়া প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন ফিন্যান্সিয়াল রেগুলেটর ট্রেনিং ইনিসিয়েটিভ শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বলেন, বিভিন্ন সংস্কার করে পুঁজিবাজারে জবাবদিহি নিশ্চিত করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন বা যারা খরচ করেন তাদের একটা অনুরোধ করব- আপনারা যখন বিনিয়োগ করতে যান বা খরচ করতে যান, যে টাকা উপার্জন করেন তার সবটুকু খরচ করে ফেলবেন না। কিছু টাকা জমা রেখে তার পর করবেন। কেননা অনেক সময় দেখা যায়, যতটুকু পাওয়া গেলে, আরও বেশি পাওয়ার লোভে সবটুকু খরচ করে ফেলে শেষে শূন্য হয়ে যেতে হয়। সেটা যেন না হয়। এ জন্য যাই উপার্জন করুন, কিছু হাতে রেখে জমা রাখবেন, কিছু খরচ করবেন। তা হলে আমার মনে হয় আপনাদের আয় স্থিতিশীল থাকবে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। দারিদ্র্যের হার কমিয়ে মাথাপিছু আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। ২০২৩-২৪ সালে জিডিপি দুই অঙ্কে পৌঁছাবে। অল্পদিনের মধ্যে মাথাপিছু আয় ২০০০ ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এ দেশে কোনো দরিদ্র মানুষ থাকবে না।তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের প্রতিষ্ঠান। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতে বাংলাদেশ সব শর্ত পূরণ করেছে। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। দেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপ নিয়েছে। গ্রামের মানুষ পর্যন্ত আজ অনলাইনে কেনাকাটা করছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। অঞ্চলভিত্তিক বৈষম্য কমে আসছে।শেখ হাসিনা বলেন, আগামী ৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশ।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি। এ ১০০টি শিল্পাঞ্চলে বিদেশিদের বিনিয়োগ করার সুযোগ আছে। ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে এক কোটিরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। তখন পণ্যের রফতানিও বাড়বে।তিনি বলেন, আগামী ২০ ও ২১ সাল মুজিব বর্ষ ঘোষণা করেছি। এর মাধ্যমে আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করব। ৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত বাংলাদেশ। এ ছাড়া আগামী প্রজন্মের জন্য ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ গ্রহণ করেছি। তখন আমরা থাকবো না। তবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ পায়। বিশ্বের বুকে তারা যেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। দেশকে আর যেন কেউ ঘৃণার চোখে দেখতে না পারে। সেই পরিকল্পনায় কাজ করে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে বলেন, বিভিন্ন সংস্কার করে পুঁজিবাজারে জবাবদিহি নিশ্চিত করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন বা যারা খরচ করেন তাদের একটা অনুরোধ করব- আপনারা যখন বিনিয়োগ করতে যান বা খরচ করতে যান, যে টাকা উপার্জন করেন তার সবটুকু খরচ করে ফেলবেন না। কিছু টাকা জমা রেখে তার পর করবেন। কেননা অনেক সময় দেখা যায়, যতটুকু পাওয়া গেলে, আরও বেশি পাওয়ার লোভে সবটুকু খরচ করে ফেলে শেষে শূন্য হয়ে যেতে হয়। সেটা যেন না হয়। এ জন্য যাই উপার্জন করুন, কিছু হাতে রেখে জমা রাখবেন, কিছু খরচ করবেন। তা হলে আমার মনে হয় আপনাদের আয় স্থিতিশীল থাকবে।প্রধানমন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। দারিদ্র্যের হার কমিয়ে মাথাপিছু আয় বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। ২০২৩-২৪ সালে জিডিপি দুই অঙ্কে পৌঁছাবে। অল্পদিনের মধ্যে মাথাপিছু আয় ২০০০ ডলার ছাড়িয়ে যাবে। এ দেশে কোনো দরিদ্র মানুষ থাকবে না।তিনি বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের প্রতিষ্ঠান। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতে বাংলাদেশ সব শর্ত পূরণ করেছে। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। দেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপ নিয়েছে। গ্রামের মানুষ পর্যন্ত আজ অনলাইনে কেনাকাটা করছে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। অঞ্চলভিত্তিক বৈষম্য কমে আসছে।শেখ হাসিনা বলেন, আগামী ৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশ।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি। এ ১০০টি শিল্পাঞ্চলে বিদেশিদের বিনিয়োগ করার সুযোগ আছে। ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে এক কোটিরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। তখন পণ্যের রফতানিও বাড়বে।তিনি বলেন, আগামী ২০ ও ২১ সাল মুজিব বর্ষ ঘোষণা করেছি। এর মাধ্যমে আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করব। ৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত বাংলাদেশ। এ ছাড়া আগামী প্রজন্মের জন্য ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ গ্রহণ করেছি। তখন আমরা থাকবো না। তবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ পায়। বিশ্বের বুকে তারা যেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। দেশকে আর যেন কেউ ঘৃণার চোখে দেখতে না পারে। সেই পরিকল্পনায় কাজ করে যাচ্ছি।