ঢাকা ০৯:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দ্বীনের বিজয়ের জন্য ওলামায়ে কেরামদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই-অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া

অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য, অঞ্চল দায়িত্বশীল,সাবেক ফেনী জেলা আমীর অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেছেন, দ্বীনের বিজয়ের জন্য ওলামায়ে কেরামদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া বিকল্প পথ নেই। তাদেরকে জাতির মিনার হিসেবে দাঁড়াতে হবে। আল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য আল্লাহর নবী ও সাহাবায়ে কেরামদের মত পাগলপারা হয়ে কাজ করতে হবে। রাসুলের সাহাবিরা দ্বীন কায়েমের জন্য জান ও মালের ত্যাগ কুরবানিতে কোনো পরোয়া করেননি।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) শনিবার সকাল ৯টায় পৌর চিশতীয়া আলিম মাদ্রাসা অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহরাস্তি উপজেলা ও পৌর ওলামা বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর এদেশে আলেম ওলামাদের উপর চরম জুলুম নির্যাতন চালানো হয়েছে।ব্রিটিশরাও ১৮৩ বছর ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল, টিকে থাকতে পারেনি। ইসলামী শক্তিকে যতবেশি জুলুম-নির্যাতন করা হয়েছে ইসলাম ততটা শক্তিশালী হয়ে ফিরে এসেছে। দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার কারণে অতীতে অনেক নবীদের বিনা অপরাধে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশেও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীসহ অসংখ্য আলেম ওলামাদের দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করার অপরাধে বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছে। দেশের শতকরা ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশে আল্লাহর দ্বীন কায়েম হবেই হবে, ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহরাস্তি উপজেলার ওলামা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা কাজী মনজুর হোসেনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার অন্যতম সদস্য,অঞ্চল দায়িত্বশীল,বিশিষ্ট দা’ঈ, সাবেক ফেনী জেলা আমীর অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া।

বিশেষ বক্তা হিসেবে চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা মোঃ বিল্লাল হোসেন মিয়াজী বলেন, আলেম-ওলামার মাঝে কোনো ভেদাভেদ থাকা যাবে না। কওমি আলিয়ার মাঝে যে প্রাচীর রয়েছে তা উঠিয়ে দিতে হবে। ইমাম-খতীব, আলেম-ওলামা, কওমি-আলিয়া সবাই মিলে সর্বসাধারণের মাঝে দ্বীনের দাওয়াত, ঐক্যের দাওয়াত পৌঁছে দিতে হবে। ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়োত্তর আমাদের এই প্রিয় দেশকে সকল ধরনের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত করে দ্বীন কায়েমে সচেষ্ট হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, এবার জামায়াতে ইসলামীকে বাংলার মানুষ ক্ষমতায় দেখতে চায়। নেতৃত্বের জন্য ওলামায়ে কেরামদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। ছোটখাটো বিষয়ে বিতর্কে জড়িত হওয়া যাবে না। কওমী আলিয়ার মাঝখানের দেয়াল ভেঙে দিতে হবে। জামায়াতে ইসলামীকে দেশ গড়ার সুযোগ দেয়া হলে তারা সন্ত্রাস, দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠন করবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ধামতি আলিয়ার সাবেক মুহাদ্দিস শায়খুল হাদিস মাওলানা ফজলুল করীম বলেন, ইসলাম এই জমিনে পরাজিত হওয়ার জন্য আসেনি। ইসলামী আন্দোলনকে কখনই পরাজিত করা যাবে না। কারণ আল্লাহ আমাদের সঙ্গে আছেন। নানামুখি অপপ্রচার, জুলুম, নির্যাতনের পরও ইসলামী আন্দোলন এগিয়ে যাবে। এ দেশের মাটি ও মানুষের সাথে ইসলাম মিশে আছে। যতই চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র হোক না কেন, কোন শক্তিই ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবে না।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের জেলা সহ-সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা আবুল হোসাইন বলেন, গত ১৭ বছর বাংলাদেশে ইসলামের পক্ষে কথা বলার সুযোগ ছিল না। আলেম-ওলামারা কথা বলতে গেলেই কারাবরণ করতে হয়েছে।অন্যায়ভাবে নিষিদ্ধ করে জামায়াতে ইসলামীকে দমিয়ে রাখা যায়নি, কখনো দমিয়ে রাখা যাবে না। শেখ মুজিব চেষ্টা করে পারেনি তার মেয়ে হাসিনাও পারেনি। আমাদের নেতাকর্মীদের নির্বিচারে ফাঁসি দিয়েছে। তারপরও জামায়াতে ইসলামীকে নিঃশেষ করতে পারেনি। বিশ্ববরেণ্য আলেম আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকেও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু দেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠা থেকে মুছে ফেলা যায়নি।চাঁদপুর জেলা ওলামা বিভাগের সভাপতি মুহাদ্দিস মাওলানা আবু নসর আশরাফি বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে আলেম-ওলামারা জীবনবাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আলেম-ওলামারা মাঠে নেমেছিল। জালেম সরকার দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আলেম-ওলামারা কখনোই বাতিল শক্তির সাথে আপোশ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না, ইনশাআল্লাহ। দ্বীন কায়েমের পথে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

পৌর ওলামা বিভাগের সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাহফুজুর রহমানের সঞ্চালনায় উপজেলা ওলামা সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা কাজী মনজুর হোসেনের উদ্বোধনী বক্তব্য ও উপজেলা সহ সভাপতি হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমান এর কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,জেলা ওলামা বিভাগের সহ-সেক্রেটারি মুহাদ্দিস শহিদুল্লাহ কায়সার,শাহরাস্তি উপজেলা ওলামা তত্ত্বাবধায়ক মুহাদ্দিস হারুনুর রশিদ, উপজেলা আমীর মোঃ মোস্তফা কামাল,পৌর আমীর মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম,সাবেক উপজেলা আমীর মাওলানা খলিলুর রহমান,সাবেক পৌর সভাপতি হাফেজ সুলাইমান, উপজেলা জামায়াত সেক্রেটারি মাওলানা মাঈন উদ্দিন, পৌর সেক্রেটারি মাওলানা আলমগীর হোসেন সহ উপজেলা ও পৌর শাখার সকল শুরা ও কর্মপরিষদ সদস্যবৃন্দ।এছাড়াও ইউনিয়ন ওয়ার্ড-দায়িত্বশীল ও ওলামা বিভাগীয় সকল কর্মী ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ৫ শতাধিক আলেম ওলামা উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ ছাড়া আইসক্রিম-দধি তৈরী, ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দ্বীনের বিজয়ের জন্য ওলামায়ে কেরামদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই-অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া

আপডেট: ০৬:০২:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য, অঞ্চল দায়িত্বশীল,সাবেক ফেনী জেলা আমীর অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেছেন, দ্বীনের বিজয়ের জন্য ওলামায়ে কেরামদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া ছাড়া বিকল্প পথ নেই। তাদেরকে জাতির মিনার হিসেবে দাঁড়াতে হবে। আল্লাহর দ্বীন কায়েমের জন্য আল্লাহর নবী ও সাহাবায়ে কেরামদের মত পাগলপারা হয়ে কাজ করতে হবে। রাসুলের সাহাবিরা দ্বীন কায়েমের জন্য জান ও মালের ত্যাগ কুরবানিতে কোনো পরোয়া করেননি।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) শনিবার সকাল ৯টায় পৌর চিশতীয়া আলিম মাদ্রাসা অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহরাস্তি উপজেলা ও পৌর ওলামা বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর এদেশে আলেম ওলামাদের উপর চরম জুলুম নির্যাতন চালানো হয়েছে।ব্রিটিশরাও ১৮৩ বছর ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল, টিকে থাকতে পারেনি। ইসলামী শক্তিকে যতবেশি জুলুম-নির্যাতন করা হয়েছে ইসলাম ততটা শক্তিশালী হয়ে ফিরে এসেছে। দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার কারণে অতীতে অনেক নবীদের বিনা অপরাধে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশেও জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীসহ অসংখ্য আলেম ওলামাদের দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করার অপরাধে বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছে। দেশের শতকরা ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশে আল্লাহর দ্বীন কায়েম হবেই হবে, ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহরাস্তি উপজেলার ওলামা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা কাজী মনজুর হোসেনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার অন্যতম সদস্য,অঞ্চল দায়িত্বশীল,বিশিষ্ট দা’ঈ, সাবেক ফেনী জেলা আমীর অধ্যাপক মাওলানা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া।

বিশেষ বক্তা হিসেবে চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা মোঃ বিল্লাল হোসেন মিয়াজী বলেন, আলেম-ওলামার মাঝে কোনো ভেদাভেদ থাকা যাবে না। কওমি আলিয়ার মাঝে যে প্রাচীর রয়েছে তা উঠিয়ে দিতে হবে। ইমাম-খতীব, আলেম-ওলামা, কওমি-আলিয়া সবাই মিলে সর্বসাধারণের মাঝে দ্বীনের দাওয়াত, ঐক্যের দাওয়াত পৌঁছে দিতে হবে। ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়োত্তর আমাদের এই প্রিয় দেশকে সকল ধরনের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত করে দ্বীন কায়েমে সচেষ্ট হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, এবার জামায়াতে ইসলামীকে বাংলার মানুষ ক্ষমতায় দেখতে চায়। নেতৃত্বের জন্য ওলামায়ে কেরামদের প্রস্তুতি নিতে হবে। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। ছোটখাটো বিষয়ে বিতর্কে জড়িত হওয়া যাবে না। কওমী আলিয়ার মাঝখানের দেয়াল ভেঙে দিতে হবে। জামায়াতে ইসলামীকে দেশ গড়ার সুযোগ দেয়া হলে তারা সন্ত্রাস, দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠন করবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ধামতি আলিয়ার সাবেক মুহাদ্দিস শায়খুল হাদিস মাওলানা ফজলুল করীম বলেন, ইসলাম এই জমিনে পরাজিত হওয়ার জন্য আসেনি। ইসলামী আন্দোলনকে কখনই পরাজিত করা যাবে না। কারণ আল্লাহ আমাদের সঙ্গে আছেন। নানামুখি অপপ্রচার, জুলুম, নির্যাতনের পরও ইসলামী আন্দোলন এগিয়ে যাবে। এ দেশের মাটি ও মানুষের সাথে ইসলাম মিশে আছে। যতই চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র হোক না কেন, কোন শক্তিই ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবে না।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের জেলা সহ-সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা আবুল হোসাইন বলেন, গত ১৭ বছর বাংলাদেশে ইসলামের পক্ষে কথা বলার সুযোগ ছিল না। আলেম-ওলামারা কথা বলতে গেলেই কারাবরণ করতে হয়েছে।অন্যায়ভাবে নিষিদ্ধ করে জামায়াতে ইসলামীকে দমিয়ে রাখা যায়নি, কখনো দমিয়ে রাখা যাবে না। শেখ মুজিব চেষ্টা করে পারেনি তার মেয়ে হাসিনাও পারেনি। আমাদের নেতাকর্মীদের নির্বিচারে ফাঁসি দিয়েছে। তারপরও জামায়াতে ইসলামীকে নিঃশেষ করতে পারেনি। বিশ্ববরেণ্য আলেম আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকেও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু দেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠা থেকে মুছে ফেলা যায়নি।চাঁদপুর জেলা ওলামা বিভাগের সভাপতি মুহাদ্দিস মাওলানা আবু নসর আশরাফি বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে আলেম-ওলামারা জীবনবাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আলেম-ওলামারা মাঠে নেমেছিল। জালেম সরকার দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আলেম-ওলামারা কখনোই বাতিল শক্তির সাথে আপোশ করেনি, ভবিষ্যতেও করবে না, ইনশাআল্লাহ। দ্বীন কায়েমের পথে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

পৌর ওলামা বিভাগের সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাহফুজুর রহমানের সঞ্চালনায় উপজেলা ওলামা সভাপতি অধ্যাপক মাওলানা কাজী মনজুর হোসেনের উদ্বোধনী বক্তব্য ও উপজেলা সহ সভাপতি হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমান এর কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,জেলা ওলামা বিভাগের সহ-সেক্রেটারি মুহাদ্দিস শহিদুল্লাহ কায়সার,শাহরাস্তি উপজেলা ওলামা তত্ত্বাবধায়ক মুহাদ্দিস হারুনুর রশিদ, উপজেলা আমীর মোঃ মোস্তফা কামাল,পৌর আমীর মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম,সাবেক উপজেলা আমীর মাওলানা খলিলুর রহমান,সাবেক পৌর সভাপতি হাফেজ সুলাইমান, উপজেলা জামায়াত সেক্রেটারি মাওলানা মাঈন উদ্দিন, পৌর সেক্রেটারি মাওলানা আলমগীর হোসেন সহ উপজেলা ও পৌর শাখার সকল শুরা ও কর্মপরিষদ সদস্যবৃন্দ।এছাড়াও ইউনিয়ন ওয়ার্ড-দায়িত্বশীল ও ওলামা বিভাগীয় সকল কর্মী ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় ৫ শতাধিক আলেম ওলামা উপস্থিত ছিলেন।