কচুয়ায়  আ.লীগের নেতাকর্মীদের  উপর সন্ত্রাসী হামলা বাড়ীঘর ভাংচুর

  • আপডেট: ০৩:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২০
  • ৩০

কচুয়া প্রতিনিধি:

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ২নং পাথৈর ইউনিয়নে ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান জুয়েল নির্দেশে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর সন্ত্রাসী হমলার ঘটনা ঘটেছে। এতে  কমপক্ষে ৭ জনকে দেশী অস্ত্র-সস্ত্র কুপিয়ে গুরুত্বর আহত করেছেন একদল চিহ্নিত  সন্ত্রান ও চেয়ারম্যান  বাহানী।  রবিবার সকালে ১০টায় দিকে উপজেলার বরদৈল পশ্চিম পাড়া  এ ঘটনা ঘটে।

  স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পাথৈর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলামের সাথে অনেক দিন যাবৎ ইউপি চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে বিরোধ চলছে।

    সম্প্রতি প্রাণঘাতী  করোনা ভাইরাসের কারনে সরকারী বরাদ্ধকৃত চাল সুষ্ঠ ভাবে বন্টন করা জন্য সালাম চৌধুরী কাইয়ুম  নামে ফেসবুকে আইডি মাধ্যমে একটি স্টাটার্স  দিলে তাই

নিয়ে চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের লোকজন এসে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলামের বাড়ী ঘর উপর ভাংচুর ও লুটপাট  শুরু করেন। এক পর্যায়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  বাড়ী ঘর উপর ভাংচুর ও লুটপাট বাধাগ্রস্থ করলে  দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। উভয় গ্রুপের  লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৭ জন আহত হন। আহতদেরকে বিভিন্ন হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়।  আহতরা হচ্ছে, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলাম (৪০) উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. মাহমুদুল হাসান (২৭), মো. জামাল হোসেন,ছাত্রলীগ নেতা মো. কামরুল ইসলাম, স্থানীয় বাসিন্দা মো. সফিকুল ইসলাম স্ত্রী শিরিনা বেগম, ইউপি চেয়ারম্যানের পক্ষে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য মো.চাঁন মিয়াসহ ৭জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ  করেন।

ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলাম জানান,  গত শনিবার রাতে আমার বাতিজার উপর  চেয়ারম্যান লোকজন হামলা করেন,  পরে দিন এসে আমার বাড়ীঘর দোকানে  উপর হামলা শুরু করেন,  আমি বাধা দিতে আসলে আমার উপর হামলা করে, আমার চিৎকার শুনে  আমার বাড়ী লোকজন ছুটে  আসলে ওদের উপর সন্ত্রাসী হামলা বাড়ীঘর ভাংচুর করে ঘরে থাকায় বিভিন্ন মূল্য ভান জিনিস পত্র ও টাকা স্বর্ণ গয়না লুটপাট করে নিয়ে যায়।  আমার দোকানে বিকাশ ও নগত অর্থ ও দোকানের মালামাল নিয়ে যাওয়া হয়। এঘটনা কচুয়া থানা একটি লিখিত অভিযোগ দায়ে করেন।

এ ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মী’রা  নিন্দা প্রতিবাদ জানান।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

কচুয়ায়  আ.লীগের নেতাকর্মীদের  উপর সন্ত্রাসী হামলা বাড়ীঘর ভাংচুর

আপডেট: ০৩:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২০

কচুয়া প্রতিনিধি:

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ২নং পাথৈর ইউনিয়নে ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান জুয়েল নির্দেশে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর সন্ত্রাসী হমলার ঘটনা ঘটেছে। এতে  কমপক্ষে ৭ জনকে দেশী অস্ত্র-সস্ত্র কুপিয়ে গুরুত্বর আহত করেছেন একদল চিহ্নিত  সন্ত্রান ও চেয়ারম্যান  বাহানী।  রবিবার সকালে ১০টায় দিকে উপজেলার বরদৈল পশ্চিম পাড়া  এ ঘটনা ঘটে।

  স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পাথৈর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলামের সাথে অনেক দিন যাবৎ ইউপি চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে বিরোধ চলছে।

    সম্প্রতি প্রাণঘাতী  করোনা ভাইরাসের কারনে সরকারী বরাদ্ধকৃত চাল সুষ্ঠ ভাবে বন্টন করা জন্য সালাম চৌধুরী কাইয়ুম  নামে ফেসবুকে আইডি মাধ্যমে একটি স্টাটার্স  দিলে তাই

নিয়ে চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের লোকজন এসে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলামের বাড়ী ঘর উপর ভাংচুর ও লুটপাট  শুরু করেন। এক পর্যায়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  বাড়ী ঘর উপর ভাংচুর ও লুটপাট বাধাগ্রস্থ করলে  দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। উভয় গ্রুপের  লাঠিসোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৭ জন আহত হন। আহতদেরকে বিভিন্ন হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়।  আহতরা হচ্ছে, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলাম (৪০) উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. মাহমুদুল হাসান (২৭), মো. জামাল হোসেন,ছাত্রলীগ নেতা মো. কামরুল ইসলাম, স্থানীয় বাসিন্দা মো. সফিকুল ইসলাম স্ত্রী শিরিনা বেগম, ইউপি চেয়ারম্যানের পক্ষে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য মো.চাঁন মিয়াসহ ৭জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ  করেন।

ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলাম জানান,  গত শনিবার রাতে আমার বাতিজার উপর  চেয়ারম্যান লোকজন হামলা করেন,  পরে দিন এসে আমার বাড়ীঘর দোকানে  উপর হামলা শুরু করেন,  আমি বাধা দিতে আসলে আমার উপর হামলা করে, আমার চিৎকার শুনে  আমার বাড়ী লোকজন ছুটে  আসলে ওদের উপর সন্ত্রাসী হামলা বাড়ীঘর ভাংচুর করে ঘরে থাকায় বিভিন্ন মূল্য ভান জিনিস পত্র ও টাকা স্বর্ণ গয়না লুটপাট করে নিয়ে যায়।  আমার দোকানে বিকাশ ও নগত অর্থ ও দোকানের মালামাল নিয়ে যাওয়া হয়। এঘটনা কচুয়া থানা একটি লিখিত অভিযোগ দায়ে করেন।

এ ঘটনায় দলীয় নেতাকর্মী’রা  নিন্দা প্রতিবাদ জানান।