সন্দেহজনকভাবে আটক করে গভীর রাতে নারীকে ৫ পুলিশ মিলে ধর্ষণ

  • আপডেট: ০২:০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০১৯
  • ৩৪

অনলাইন ডেস্ক:

খুলনার জিআরপি থানার ওসি ওসমান গনি পাঠানসহ ৫ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ তুলেছেন এক নারী। আদালতের নির্দেশে সোমবার সকালে তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

এদিকে ঘটনা ধামাচাপা দিতে ওসি ওসমান গনি ওই পরিবারকে মোটা অঙ্কের টাকা প্রদানের প্রস্তাবও দিয়েছেন বলে তারা দাবি করছেন।

আজ সোমবার (৫ আগস্ট) সকালে তাকে আবারও হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

ভুক্তভোগী নারীর দুলাভাই বলেন, গত ২ আগস্ট (শুক্রবার) তার শ্যালিকা (২১) যশোর থেকে ট্রেনে খুলনায় আসেন। এ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রেলস্টেশনে কর্তব্যরত জিআরপি পুলিশের সদস্যরা তাকে সন্দেহমূলকভাবে ধরে নিয়ে যায়। পরে গভীর রাতে জিআরপি পুলিশের ওসি ওসমান গনি পাঠান তাকে ধর্ষণ করেন। এরপর আরও ৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।

পরদিন শনিবার ওই নারীকে ৫ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার দেখিয়ে মামলা দিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়। কিন্তু আদালতে বিচারকের সামনে নেয়ার পর ওই নারী জিআরপি থানায় তাকে গণধর্ষণের কথা বলে দেন। এরপর আদালতের বিচারক জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওই নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন।

এদিকে আদালতে ওই নারীর দেওয়া জবানবন্দি সত্য নয় বলে দাবি জানিয়েছেন ওসি

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

চাঁদপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা

সন্দেহজনকভাবে আটক করে গভীর রাতে নারীকে ৫ পুলিশ মিলে ধর্ষণ

আপডেট: ০২:০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

খুলনার জিআরপি থানার ওসি ওসমান গনি পাঠানসহ ৫ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গণধর্ষণের অভিযোগ তুলেছেন এক নারী। আদালতের নির্দেশে সোমবার সকালে তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

এদিকে ঘটনা ধামাচাপা দিতে ওসি ওসমান গনি ওই পরিবারকে মোটা অঙ্কের টাকা প্রদানের প্রস্তাবও দিয়েছেন বলে তারা দাবি করছেন।

আজ সোমবার (৫ আগস্ট) সকালে তাকে আবারও হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

ভুক্তভোগী নারীর দুলাভাই বলেন, গত ২ আগস্ট (শুক্রবার) তার শ্যালিকা (২১) যশোর থেকে ট্রেনে খুলনায় আসেন। এ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রেলস্টেশনে কর্তব্যরত জিআরপি পুলিশের সদস্যরা তাকে সন্দেহমূলকভাবে ধরে নিয়ে যায়। পরে গভীর রাতে জিআরপি পুলিশের ওসি ওসমান গনি পাঠান তাকে ধর্ষণ করেন। এরপর আরও ৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।

পরদিন শনিবার ওই নারীকে ৫ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার দেখিয়ে মামলা দিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়। কিন্তু আদালতে বিচারকের সামনে নেয়ার পর ওই নারী জিআরপি থানায় তাকে গণধর্ষণের কথা বলে দেন। এরপর আদালতের বিচারক জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওই নারীর ডাক্তারি পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন।

এদিকে আদালতে ওই নারীর দেওয়া জবানবন্দি সত্য নয় বলে দাবি জানিয়েছেন ওসি