কানাডার টরন্টোর বাসা থেকে ৪ বাংলাদেশির লাশ উদ্ধার, গ্রেফতার ১

  • আপডেট: ০৭:১৭:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯
  • ৯১

অনলাইন ডেস্ক:

কানাডার টরন্টোর মারখাম এলাকার একটি বাড়ি থেকে গত রোববার রাতে একই পরিবারের চার বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এ ঘটনায় মিনহাজ জামান (২৩) নামে ওই পরিবারেরই এক সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। খবর গ্লোবাল নিউজের।

নিহতরা টাঙ্গাইল জেলার অধিবাসী। নিহত চারজন হলেন- মোহাম্মদ মনির, তার স্ত্রী মুক্তা জামান, তাদের মেয়ে এবং বয়স্ক এক নারী। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে।

জানা যায়, ২০০২ সাল থেকে কানাডায় বসবাস করছিল ওই পরিবারটি। সম্প্রতি মনির ও মুক্তা জামানের ২৫তম বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে তাদের বাড়িতে আয়োজিত একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে অনেক বাংলাদেশি অংশগ্রহণ করেন।

পুলিশের ধারণা এটি একটি হত্যাকাণ্ড। নিহত দম্পতির আটক হওয়া ছেলেটি মানসিকভাবে অসুস্থ। সে মাদকাসক্ত হয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরিবারের সদস্যদের খুনের বিষয়টি সেই প্রথম মন্ট্রিলে থাকা তার এক বন্ধুকে ফোন করে জানায়। তবে কীভাবে তাদের মৃত্যু হলো তা এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি দেশটির পুলিশ।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

চট্টগ্রামে কলেজে ছাত্রদলের উপর ছাত্র শিবিরের হামলা

কানাডার টরন্টোর বাসা থেকে ৪ বাংলাদেশির লাশ উদ্ধার, গ্রেফতার ১

আপডেট: ০৭:১৭:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

কানাডার টরন্টোর মারখাম এলাকার একটি বাড়ি থেকে গত রোববার রাতে একই পরিবারের চার বাংলাদেশির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এ ঘটনায় মিনহাজ জামান (২৩) নামে ওই পরিবারেরই এক সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। খবর গ্লোবাল নিউজের।

নিহতরা টাঙ্গাইল জেলার অধিবাসী। নিহত চারজন হলেন- মোহাম্মদ মনির, তার স্ত্রী মুক্তা জামান, তাদের মেয়ে এবং বয়স্ক এক নারী। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে।

জানা যায়, ২০০২ সাল থেকে কানাডায় বসবাস করছিল ওই পরিবারটি। সম্প্রতি মনির ও মুক্তা জামানের ২৫তম বিবাহবার্ষিকী উপলক্ষে তাদের বাড়িতে আয়োজিত একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে অনেক বাংলাদেশি অংশগ্রহণ করেন।

পুলিশের ধারণা এটি একটি হত্যাকাণ্ড। নিহত দম্পতির আটক হওয়া ছেলেটি মানসিকভাবে অসুস্থ। সে মাদকাসক্ত হয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরিবারের সদস্যদের খুনের বিষয়টি সেই প্রথম মন্ট্রিলে থাকা তার এক বন্ধুকে ফোন করে জানায়। তবে কীভাবে তাদের মৃত্যু হলো তা এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি দেশটির পুলিশ।