ইউক্রেন সীমান্তে রুশ আধিপত্য নিয়ে উদ্বেগ পশ্চিমাদের

  • আপডেট: ১১:১৪:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৩৭

অনলাইন ডেস্ক

ইউক্রেনের প্রতি রাশিয়ার আচরণের ব্যাপারে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ শেয়ার করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবং ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইউক্রেনের সীমান্তে রাশিয়ার সামরিক স্থাপনা এবং রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান কঠোর বক্তব্যের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জো বাইডেন, বরিস জনসন, ফ্রান্সের ইমানুয়েল ম্যাখোঁ, জার্মানির অ্যাঞ্জেলা মার্কেল এবং ইতালির মারিও দ্রাঘি। হোয়াইট হাউস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বাইডেন এবং পুতিনের মধ্যে একটি প্রত্যাশিত ভিডিও কলের আগে এটি প্রকাশ্যে এসেছে। উভয়ের কথোপকথন শেষে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যের নেতাদের সাথে আবার কথা বলবেন বাইডেন।

বরিস জনসন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যে কোনো আগ্রাসন রোধ করতে এবং তার নিষ্পত্তিতে সমস্ত অর্থনৈতিক এবং কূটনৈতিক সরঞ্জাম ব্যবহার চালিয়ে যাবে ব্রিটেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ভারতে মসজিদের স্থানে মন্দির দাবি করে জরিপের চেস্টায় উত্তেজনা, পুলিশের গুলিতে ৩ মুসল্লি নিহত (ভিডিওসহ)

ইউক্রেন সীমান্তে রুশ আধিপত্য নিয়ে উদ্বেগ পশ্চিমাদের

আপডেট: ১১:১৪:৫২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২১

অনলাইন ডেস্ক

ইউক্রেনের প্রতি রাশিয়ার আচরণের ব্যাপারে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ শেয়ার করার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবং ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ইউক্রেনের সীমান্তে রাশিয়ার সামরিক স্থাপনা এবং রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান কঠোর বক্তব্যের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জো বাইডেন, বরিস জনসন, ফ্রান্সের ইমানুয়েল ম্যাখোঁ, জার্মানির অ্যাঞ্জেলা মার্কেল এবং ইতালির মারিও দ্রাঘি। হোয়াইট হাউস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বাইডেন এবং পুতিনের মধ্যে একটি প্রত্যাশিত ভিডিও কলের আগে এটি প্রকাশ্যে এসেছে। উভয়ের কথোপকথন শেষে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যের নেতাদের সাথে আবার কথা বলবেন বাইডেন।

বরিস জনসন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যে কোনো আগ্রাসন রোধ করতে এবং তার নিষ্পত্তিতে সমস্ত অর্থনৈতিক এবং কূটনৈতিক সরঞ্জাম ব্যবহার চালিয়ে যাবে ব্রিটেন।