মোঃ হাবিবুর রহমান ভূঁইয়া:
অনেক ছেলে মেয়ে আছে যারা দু’বেলা খেতে পারে না, স্কুলের বেতন দিতে পারে না, তারা লজ্জায় কারো কাছে কিছুই বলতে পারেনা। তাদেরকে সাহায্য করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলাম, নিজের সুখের জন্য নয়, এ দেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। সে লক্ষে কাজ করছি।, তোমরা যারা ছাত্র-ছাত্রী আছো তোমরা মনে রাখো, আমি যেখানেই থাকি না কেন সব সময় গ্রামের মানুষের কথা মনে রাখি। গ্রামে আমার অতি সাধারণ মানুষগুলো অনেক কষ্টে আছে। কিভাবে তাদের সে কষ্ট লাঘব করা যায়, আমরা তাদের জন্য কাজ করছি। উপরোক্ত কথাগুলো বলেছেন মহান মুক্তিযুদ্ধের এক নং সেক্টর কমান্ডার মেজর(অবঃ) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি।
তিনি শনিবার সকালে শাহরাস্তি খিলাবাজার স্কুল এন্ড কলেজের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সুবর্ণ জয়ন্তী ও প্রাক্তণ ছাত্র/ছাত্রীদের পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ মোশারেফ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং খালেদ সাইফুল্লাহ ও কাউছার আলমের যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌর মেয়র হাজী আবদুল লতিফ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. তোফায়েল আহমেদ ইরান, শাহরাস্তি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শাহআলম (এলএলবি) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নাহার কাজল, শাহরাস্তি উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মন্নান (বিএসসি), উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর মোহাম্মদ আদেল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জেড এম আনোয়ার, প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী হুমায়ুন কবির, বিশিষ্ট শিল্পপতি মো. মনির হোসেন, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি আহসান মঞ্জুরুল ইসলাম জুয়েল, ফারুক দর্জি। যুবলীগ নেতা মো. রফিকুল ইসলাম রায়হান, মাহমুদুল হাসান মেনন। উদযাপন কমিটির সভাপতি ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, কুতুব উদ্দীন সোহাগ, সালাহউদ্দিন, আফরোজা সুলতানা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. নিমাই চন্দ্র পাল, সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. আবদুর রাজ্জাক, আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ সফিউল্লাহ। বক্তব্য রাখেন স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র ও উযাপন কমিটির সাধারন সম্পাদক সহকারী পুলিশ সুপার সোহল পার ভেজ, আমিরুল ইসলাম (বিএসসি), প্রভাষক জসিম উদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহাবুবুর রহমান, ডা. মাহাফুজুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা মো. আবুল হোসেন শান্ত আওয়ামী লীগ নেতা মো. মনিরুজ্জামান পাটোয়ারী, জয়নাল আবেদীন, জয়নাল আবেদীন হাজারী প্রমূখ।
পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।