তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ১৮, সহস্রাধীক আহত

  • আপডেট: ০৩:৩৪:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২০
  • ২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

তুরস্কের পূর্বাঞ্চলীয় ইলাজিন প্রদেশে ভয়াবহ শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত ও সহস্রাধীন মানুষ আহত হয়েছেন। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ইলাজিগ প্রদেশের সিভিরিস শহর। ভূমিকম্পের আঘাতে বহু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে এবং আতঙ্কিত লোকজন রাস্তায় নেমে এসেছেন। খবর বিবিসির।

পার্শ্ববর্তী দেশ সিরিয়া, লেবানন এবং ইরানেও এ ভূকম্পন অনুভূত হয়। তুরস্কে স্থানীয় সময় শুক্রবার রাত প্রায় ৮টা ৫৫ মিনিটে এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। তুরস্কের জরুরি বিভাগ জানিয়েছে, প্রথম ভূমিকম্পের পর প্রায় ৬০টি আফটারশক বা ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে।

তুরস্কে মাঝেমধ্যেই ভূমিকম্প হয়। ১৯৯৯ সালের দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় ইজমিত শহরে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ১৭,০০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। তুরস্কের জরুরি বিভাগ জানিয়েছে, দুর্গত এলাকায় ৪০০’র বেশি উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে।

যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছেন তাদের জন্য উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে তাবু ও বিছানা পাঠানো হয়েছে। আবার ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে এই ভয়ে প্রচণ্ড শীতের মধ্যেও লোকজন খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় উপ-অর্থ সম্পাদক হাজীগঞ্জের মাহবুব আলম ২ দিনের রিমান্ডে

তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ১৮, সহস্রাধীক আহত

আপডেট: ০৩:৩৪:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

তুরস্কের পূর্বাঞ্চলীয় ইলাজিন প্রদেশে ভয়াবহ শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত ও সহস্রাধীন মানুষ আহত হয়েছেন। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল ইলাজিগ প্রদেশের সিভিরিস শহর। ভূমিকম্পের আঘাতে বহু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে এবং আতঙ্কিত লোকজন রাস্তায় নেমে এসেছেন। খবর বিবিসির।

পার্শ্ববর্তী দেশ সিরিয়া, লেবানন এবং ইরানেও এ ভূকম্পন অনুভূত হয়। তুরস্কে স্থানীয় সময় শুক্রবার রাত প্রায় ৮টা ৫৫ মিনিটে এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। তুরস্কের জরুরি বিভাগ জানিয়েছে, প্রথম ভূমিকম্পের পর প্রায় ৬০টি আফটারশক বা ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে।

তুরস্কে মাঝেমধ্যেই ভূমিকম্প হয়। ১৯৯৯ সালের দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় ইজমিত শহরে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ১৭,০০০ মানুষ নিহত হয়েছিল। তুরস্কের জরুরি বিভাগ জানিয়েছে, দুর্গত এলাকায় ৪০০’র বেশি উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে।

যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছেন তাদের জন্য উদ্ধারকারী দলের সঙ্গে তাবু ও বিছানা পাঠানো হয়েছে। আবার ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে এই ভয়ে প্রচণ্ড শীতের মধ্যেও লোকজন খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছে।