কচুয়ায় প্রাইভেট মাস্টারকে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

  • আপডেট: ০৪:৪৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০১৯
  • ৩৩

কচুয়া প্রতিনিধি॥
কচুয়ায় প্রাইভেট মাস্টারকে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার উপজেলার পাথৈর ইউনিয়নে আটোমোর গ্রামে এ বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলবাকাবাসী । স্থানীয়রা জানান, আটোমোর গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে এলএলবি শেষ বর্ষের ছাত্র ফখরুদ্দিন একই গ্রামের প্রবাসী জানে আলমের নবম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েক প্রাইভেট পড়াতো । দুপরিবারের লোকজন জানায় প্রাইভেট পড়ানোর একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে । বিষয়টি জানাজানি হলে স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে হাজিগঞ্জ পৌরসভায় বসবাসকারী তাঁর বড় বোন নারগিস আক্তাররের বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় । ১৪ অক্টোবর বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্যে প্রাইভেট মাস্টার ফখরুদ্দিন ও তাঁর মা রহিমা বেগমকে হাজিগঞ্জ স্কুল পড়–য়া মেয়ের বড় বোন নারগিস আক্তাররের বাসায় গেলে একপর্যায়ে প্রাইভেট মাস্টার ফখরুদ্দিনকে মারধর করে হাজিগঞ্জ থানা পুলিশে সোর্পদ করা হয়। মেয়ের বড়বোন নারগিস আক্তার বাদী হয়ে ফখরুদ্দিনকে বিবাদী করে শিশু ও নারী নির্যাতনের মামলা দায়ের করে । এঘটনায় রবিবার সুষ্ঠ তদন্তের জন্য কচুয়া থানার এসএসআই রাহাদ ঘটনাস্থলে পৌছলে এলকাবাসী জড়ো হয়ে ফখরুদ্দিনকে নির্দোষ দাবী করে বিভিন্ স্লোগানের মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল করে।

এবষিয়ে ওই গ্রামের বাসীন্দা ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া জানান,আমার জানামতে ফখরুদ্দিন ভাল ছেলে । তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে হাজিগঞ্জ নিয়ে মামলা দিয়ে জেল হাজতের পাঠানো হয়েছে। আমরা এলকাবাসী এঘটনার সুষ্ঠ বিচার চাই ।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

কচুয়ায় প্রাইভেট মাস্টারকে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

আপডেট: ০৪:৪৯:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০১৯

কচুয়া প্রতিনিধি॥
কচুয়ায় প্রাইভেট মাস্টারকে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার উপজেলার পাথৈর ইউনিয়নে আটোমোর গ্রামে এ বিক্ষোভ মিছিল করেছে এলবাকাবাসী । স্থানীয়রা জানান, আটোমোর গ্রামের মফিজুল ইসলামের ছেলে এলএলবি শেষ বর্ষের ছাত্র ফখরুদ্দিন একই গ্রামের প্রবাসী জানে আলমের নবম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েক প্রাইভেট পড়াতো । দুপরিবারের লোকজন জানায় প্রাইভেট পড়ানোর একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে । বিষয়টি জানাজানি হলে স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে হাজিগঞ্জ পৌরসভায় বসবাসকারী তাঁর বড় বোন নারগিস আক্তাররের বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় । ১৪ অক্টোবর বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্যে প্রাইভেট মাস্টার ফখরুদ্দিন ও তাঁর মা রহিমা বেগমকে হাজিগঞ্জ স্কুল পড়–য়া মেয়ের বড় বোন নারগিস আক্তাররের বাসায় গেলে একপর্যায়ে প্রাইভেট মাস্টার ফখরুদ্দিনকে মারধর করে হাজিগঞ্জ থানা পুলিশে সোর্পদ করা হয়। মেয়ের বড়বোন নারগিস আক্তার বাদী হয়ে ফখরুদ্দিনকে বিবাদী করে শিশু ও নারী নির্যাতনের মামলা দায়ের করে । এঘটনায় রবিবার সুষ্ঠ তদন্তের জন্য কচুয়া থানার এসএসআই রাহাদ ঘটনাস্থলে পৌছলে এলকাবাসী জড়ো হয়ে ফখরুদ্দিনকে নির্দোষ দাবী করে বিভিন্ স্লোগানের মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল করে।

এবষিয়ে ওই গ্রামের বাসীন্দা ইউপি সদস্য বাবুল মিয়া জানান,আমার জানামতে ফখরুদ্দিন ভাল ছেলে । তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে হাজিগঞ্জ নিয়ে মামলা দিয়ে জেল হাজতের পাঠানো হয়েছে। আমরা এলকাবাসী এঘটনার সুষ্ঠ বিচার চাই ।