মোঃ হাবিবুর রহমান ভূঁইয়াঃ
শাহরাস্তিতে মাটি ফেলাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা আঃলীগের গেইট ভাঙ্গচুর। ঘটনাস্থলে পুলিশ। ঘটনার বিবরনে জানা যায় ঃঃ শাহরাড্তি উপজেলার রায়শ্রী (দঃ) ইউনিয়নের রগুরামপুর বাজারের উত্তর পাশে পর্শ্চিম পাশে ছোট্র একটি ব্রীজ, এ ব্রিজের পর্শ্চিমপাশে উত্তরে আবুল কালামের বাড়ি। তার বাড়ির রাস্তার উপর মাটি ফেলতে হয়।
শনিবার রাতে মাটি ফেলতে গেলে স্থানীয়রা বাঁধা দেয়। এ বাঁধা উফেক্ষা করে সে মাটি ফেলে। স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ শাহআলম সাধারন সম্পাদক বাচ্চু মিয়া সহ স্থানীয়রা জানান এ ব্রীজটি আমরা এলাকাবাসী টাকা দিয়ে নির্মান করেছি, এ ব্রীজের উপর দিয়ে ট্রাক গেলে নষ্ট হয়ে যাবে তাই বাঁধা দিয়েছে, তা ছাড়া যে জায়গায় কালাম মাটি ফলতেছে সে স্থানে সরকারী হাওলট পানি নামার জায়গা।
স্থানীয়রা জানায় শনিবার রাতে এ বিষয় নিয়ে উভয় দলের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। রাতে আমাদের মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে দেয়া গেইট উপড়ে ফেলে দেয়, এ বিষয়ে সকালে আবারও উত্তেজনা দেখা দিলে সংঘর্ষ আশংখায় পুলিশকে খবর দিলে তাৎক্ষনিক ভাবে শাহরাস্তি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শাহআলম এল এল বি ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এ সময় আবুল কালামের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম(৫০) পুলিশকে জানান আমি এখানে বাড়ি করেছি থেকে তারা আমাকে জালাতন করছেন। হাওলট এর উপর দিয়ে চলাচলের জন্য রাস্তা নির্মানের সময় তারা বাঁধা দিয়েছিল চোঙ্গা লাগানোর জন্য আমি২৬ হাজার টাকা দিয়েছি।
এখন আবার বাঁধা দিতেছে রাস্তায় বেড়া দিতেছে।
বিল্লাল হোসেন এর কাছে এ টসকা দিয়েছি।বিল্লালকে জিজ্ঞাসা করে। তাদের দাবী কালভার্ট করে দেয় তাহলে রাস্তা করতে দিবে নচেৎ দিবেনা। এব্যাপারে অফিসার ইনচার্জ বলেছেন আপনারা টাকা ফেরৎ দিবেন আর মনোয়ারাকে বলেছেন আপনি কালভার্ট করে রাস্তা বাঁধাবেন এ দায়ীত্ব দিয়েছেন যুবলীগ নেতা মোঃ এয়াকুব বলী, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহআলম সহ আরও দু, একজনকে এদায়ীত্ব দিয়ে আসেন।
আর গেইট নিজেরা ঠিক করে নেওয়ার জন্য বলেন। তিনি হেন্ড মাইকে সবাইকে সামাজিক দুরত্ব বজায় থাকার জন্য নির্দেশ দেন প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করেন। খবর পেয়ে খিলাবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ জাকির হোসেন ও এ এসআই রফিকুল ইসলাম ঘটনাস্থলে আসেন