করোনা প্রভাবে ১৮ বছরে তেলের দাম সর্বনিম্ন

  • আপডেট: ০৭:১৮:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০
  • ৩৪

অনলাইন ডেস্ক:

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারি আকার ধারণ করায় সারা বিশ্বে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমে গেছে। ফলে সোমবার ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দর ২২ দশমিক ৫৮ ডলারে নেমে আসে। ২০০২ সালের নভেম্বরের পর এটাই সবচেয়ে কম দাম। অর্থাৎ তেলের দর গত ১৮ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডাব্লুটিআই) তেলের দর ২০ ডলারের নিচে নেমে এসেছে। বিবিসির সংবাদ অনুযায়ী গত এক মাসে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের দর অর্ধেকের বেশি কমেছে। এই মাসের শুরুতে তেলের দাম নিয়ে সৌদি আরব এবং রাশিয়ার টানাপড়েনে বড়ো দরপতন হয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নেওয়া নানা উদ্যোগের সঙ্গে যানবাহন এবং বিমান চলাচল সীমিত হয়েছে। তাছাড়া বিশ্বের দেশগুলো ‘লকডাউন’ ছাড়াও মানুষের চলাচল সীমিত করেছে। অনেক কারখানার উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তেলের চাহিদা কমেছে ব্যাপকহারে।

তবে জ্বালানি চাহিদা কমে গেছে বিশ্বের বড়ো অর্থনীতির দেশগুলো তেল মজুত করে রাখে। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় মজুত কেন্দ্রগুলোও পূর্ণ হয়ে গেছে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

করোনা প্রভাবে ১৮ বছরে তেলের দাম সর্বনিম্ন

আপডেট: ০৭:১৮:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ ২০২০

অনলাইন ডেস্ক:

করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারি আকার ধারণ করায় সারা বিশ্বে জ্বালানি তেলের চাহিদা কমে গেছে। ফলে সোমবার ব্যারেল প্রতি অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দর ২২ দশমিক ৫৮ ডলারে নেমে আসে। ২০০২ সালের নভেম্বরের পর এটাই সবচেয়ে কম দাম। অর্থাৎ তেলের দর গত ১৮ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডাব্লুটিআই) তেলের দর ২০ ডলারের নিচে নেমে এসেছে। বিবিসির সংবাদ অনুযায়ী গত এক মাসে বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের দর অর্ধেকের বেশি কমেছে। এই মাসের শুরুতে তেলের দাম নিয়ে সৌদি আরব এবং রাশিয়ার টানাপড়েনে বড়ো দরপতন হয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নেওয়া নানা উদ্যোগের সঙ্গে যানবাহন এবং বিমান চলাচল সীমিত হয়েছে। তাছাড়া বিশ্বের দেশগুলো ‘লকডাউন’ ছাড়াও মানুষের চলাচল সীমিত করেছে। অনেক কারখানার উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তেলের চাহিদা কমেছে ব্যাপকহারে।

তবে জ্বালানি চাহিদা কমে গেছে বিশ্বের বড়ো অর্থনীতির দেশগুলো তেল মজুত করে রাখে। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় মজুত কেন্দ্রগুলোও পূর্ণ হয়ে গেছে।