সাবেক প্রতিমন্ত্রী কায়সারের মৃত্যুদণ্ড আপিল বিভাগেও বহাল

  • আপডেট: ০৪:০৬:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২০
  • ২৬

অনলাইন ডেস্ক:

মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। মঙ্গলবার শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ রায় দেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আসা এটি নবম মামলা। আজ রায়ের মাধ্যমে এর চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হলো। গত বছরের ১০ জুলাই সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের আপিলের শুনানি শুরু হয়। ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর মানবতাবিরোধী অপরাধে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণের মতো যুদ্ধাপরাধের দায়ে সৈয়দ কায়সারকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

১৯৭১ সালে দখলদার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ‘কায়সার বাহিনী’ গঠন করে মানবতাবিরোধী অপরাধে নেতৃত্ব দেন তখনকার এই মুসলিম লীগ নেতা। ট্রাইব্যুনালের রায়ে সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ১৪টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। এর মধ্যে ৩, ৫, ৬, ৮, ১০, ১২ ও ১৬ নম্বর অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

সাবেক প্রতিমন্ত্রী কায়সারের মৃত্যুদণ্ড আপিল বিভাগেও বহাল

আপডেট: ০৪:০৬:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২০

অনলাইন ডেস্ক:

মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। মঙ্গলবার শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ রায় দেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আসা এটি নবম মামলা। আজ রায়ের মাধ্যমে এর চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হলো। গত বছরের ১০ জুলাই সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের আপিলের শুনানি শুরু হয়। ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর মানবতাবিরোধী অপরাধে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। ২০১৫ সালের ১৯ জানুয়ারি ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণের মতো যুদ্ধাপরাধের দায়ে সৈয়দ কায়সারকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

১৯৭১ সালে দখলদার পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ‘কায়সার বাহিনী’ গঠন করে মানবতাবিরোধী অপরাধে নেতৃত্ব দেন তখনকার এই মুসলিম লীগ নেতা। ট্রাইব্যুনালের রায়ে সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ১৪টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। এর মধ্যে ৩, ৫, ৬, ৮, ১০, ১২ ও ১৬ নম্বর অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।