চাঁদপুর নার্সিং ইন্সটিটিউটে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে সংঘর্ষ, আহত ১০

  • আপডেট: ১১:১৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ২৬

ছবি-সংগৃহিত।

চাঁদপুর নার্সিং ইন্সটিটিউটে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ২৫০ শয্যা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের ওয়ান স্টপ সার্ভিসে ৭ শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়। এরা হলেন উজ্জ্বল (২২), সায়মা (২২), মেঘ (২২), আসমা (২১), জমা (২০), আফরোজা (২৩), বৈশাখী (২১)।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষার্থীরা জানান, গত ২১ আগস্ট শিক্ষার্থীদের ইন্সটিটিউটের ভেতর ১৩ দফা দাবি নিয়ে প্রতিষ্ঠান বরাবর স্মারকলিপি দেয়ার পর তা পূরণ না হওয়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব শুরু হয়।

এ নিয়ে রোববার সকাল থেকে দুপক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা শুরু হলে পরে মারামারি ও হাতাহাতিতে রূপ নেয়। তবে এ বিষয়ে আহতরা কোনো কথা বলতে চায়নি। হাসপাতালের আরএমও ডাক্তার আসিবুল হাসিব বলেন, আমরা ৯ জনকে চিকিৎসা দিয়েছি। তবে এ ব্যাপারে কথা বলতে নার্সিং ইন্সটিটিউট গেলে কোনো শিক্ষার্থী কথা বলতে চাননি। নার্সিং ইন্সটিটিউটের ইনচার্জ জয়নব বেগম বলেন, যে দাবি নিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তা নিরসনে আমরা বসেছি। আশা করি, সমাধান হয়ে যাবে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী’র সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক জনসমাগম

চাঁদপুর নার্সিং ইন্সটিটিউটে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে সংঘর্ষ, আহত ১০

আপডেট: ১১:১৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চাঁদপুর নার্সিং ইন্সটিটিউটে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ২৫০ শয্যা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের ওয়ান স্টপ সার্ভিসে ৭ শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়। এরা হলেন উজ্জ্বল (২২), সায়মা (২২), মেঘ (২২), আসমা (২১), জমা (২০), আফরোজা (২৩), বৈশাখী (২১)।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষার্থীরা জানান, গত ২১ আগস্ট শিক্ষার্থীদের ইন্সটিটিউটের ভেতর ১৩ দফা দাবি নিয়ে প্রতিষ্ঠান বরাবর স্মারকলিপি দেয়ার পর তা পূরণ না হওয়াকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব শুরু হয়।

এ নিয়ে রোববার সকাল থেকে দুপক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা শুরু হলে পরে মারামারি ও হাতাহাতিতে রূপ নেয়। তবে এ বিষয়ে আহতরা কোনো কথা বলতে চায়নি। হাসপাতালের আরএমও ডাক্তার আসিবুল হাসিব বলেন, আমরা ৯ জনকে চিকিৎসা দিয়েছি। তবে এ ব্যাপারে কথা বলতে নার্সিং ইন্সটিটিউট গেলে কোনো শিক্ষার্থী কথা বলতে চাননি। নার্সিং ইন্সটিটিউটের ইনচার্জ জয়নব বেগম বলেন, যে দাবি নিয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তা নিরসনে আমরা বসেছি। আশা করি, সমাধান হয়ে যাবে।