১১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হতে চায় সাবেক ছাত্রনেতা কামাল

  • আপডেট: ০৪:০৭:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৯
  • ৩৩

রেজাউল করিম নয়ন॥
হাজীগঞ্জ পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা মো. কামাল হোসেন। ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন তিনি। হাজীগঞ্জ পৌরসভায় ডাকাতিয়া নদীর দক্ষিণ পাড় ১১নং ওয়ার্ড রান্ধুনীমুড়া সেলিম প্রফেসর বাড়ির আব্দুল মজিদ শেখের ছেলে মো. কামাল হোসেন। আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে বহু হামলা-মামলার শিকার হয়েছে তিনি।
নবম শ্রেণির ছাত্র থাকা অবস্থায় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হলেও ১৯৯৭ সালে হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে ভর্তি হওয়ার পর থেকে কলেজ ক্যাম্পাস ছাত্রলীগের দখলে রেখে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। তৎকালিন সময়ে ৭নং পশ্চিম বড়কুল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯৮ সালে হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে রাজনীতি করার কারণে হামলার শিকার হয়েছেন। তখন বিএনপির নেতাকর্মীদের হামলায় তার মাথায় মারাক্তক জখম হয়। এরপর ঢাকায় ব্যবসা বাণিজ্য করে নিজেকে সু-প্রতিষ্ঠিত করার পাশাপাশি আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করেন। বর্তমানে কামাল হোসেন হাজীগঞ্জ উপজেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
কামাল হোসেন আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন, আমার পুরো পরিবার আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে আমাদেরকে অনেক হামলা মামলার শিকার হতে হয়েছে। ১৯৯৮ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতি করার কারণে হামলার শিকার হয়েছি। আমি সব সময় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের পাশে রয়েছি এবং থাকবো। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী মানবতার মা শেখ হাসিনার ভিশন- ৪১ বাস্তবায়নে ১১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের পাশে নিয়ে কাজ করে যাবো।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

‘ম্যানেজ করে’ এক সাথে দুই স্বামীর সংসার করছিলেন জান্নাতুল!

১১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হতে চায় সাবেক ছাত্রনেতা কামাল

আপডেট: ০৪:০৭:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৯

রেজাউল করিম নয়ন॥
হাজীগঞ্জ পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা মো. কামাল হোসেন। ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন তিনি। হাজীগঞ্জ পৌরসভায় ডাকাতিয়া নদীর দক্ষিণ পাড় ১১নং ওয়ার্ড রান্ধুনীমুড়া সেলিম প্রফেসর বাড়ির আব্দুল মজিদ শেখের ছেলে মো. কামাল হোসেন। আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে বহু হামলা-মামলার শিকার হয়েছে তিনি।
নবম শ্রেণির ছাত্র থাকা অবস্থায় ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হলেও ১৯৯৭ সালে হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে ভর্তি হওয়ার পর থেকে কলেজ ক্যাম্পাস ছাত্রলীগের দখলে রেখে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। তৎকালিন সময়ে ৭নং পশ্চিম বড়কুল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯৮ সালে হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজে রাজনীতি করার কারণে হামলার শিকার হয়েছেন। তখন বিএনপির নেতাকর্মীদের হামলায় তার মাথায় মারাক্তক জখম হয়। এরপর ঢাকায় ব্যবসা বাণিজ্য করে নিজেকে সু-প্রতিষ্ঠিত করার পাশাপাশি আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করেন। বর্তমানে কামাল হোসেন হাজীগঞ্জ উপজেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
কামাল হোসেন আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন, আমার পুরো পরিবার আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে আমাদেরকে অনেক হামলা মামলার শিকার হতে হয়েছে। ১৯৯৮ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতি করার কারণে হামলার শিকার হয়েছি। আমি সব সময় আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের পাশে রয়েছি এবং থাকবো। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী মানবতার মা শেখ হাসিনার ভিশন- ৪১ বাস্তবায়নে ১১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের পাশে নিয়ে কাজ করে যাবো।