যারা কাঁঠাল বেশী খায় তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম

  • আপডেট: ১২:৫৯:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০১৯
  • ৫৭

অনলাইন ডেস্ক:

কাঁঠাল কাঁচা বা পাকা ও রান্না করে খেয়ে থাকেন অনেকে।বাজারে পাওয়া যাচ্ছে পাকা কাঁঠাল । কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, আয়রন, থায়ামিন, রাইবোফ্লোবিন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম।

আসুন জেনে নেই যেসব রোগ প্রতিরোধ করবে কাঁঠাল।

১. যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁঠাল খেতে পারেন। কাঁঠাল পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

২. যাদের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁঠাল খেলে উপকার পাবেন।

৩. কাঁঠালে থাকা ভিটামিন সি শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। কাঁঠাল রক্তের শ্বেতকণিকার কার্যক্ষমতা ও শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

৪. কাঁঠালে থাকা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

৫. কাঁঠাল হাঁপানির সমস্যার জন্য খুব ভালো ওষুধ। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বলা হয়, কাঁঠালের শিকড় পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি পান করা হলে হাঁপানির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৬. কাঁঠালে থাকা প্রচুর পরিমাণে খনিজ, যা থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদন ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে কাঁঠাল খান।

৭. কাঁঠাল রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে ও রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে।

৮. কাঁঠালে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলনের বিষাক্ত অংশ (টক্সিক উপাদান) পরিষ্কার করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

৯. কাঁঠালে থাকা উচ্চমাত্রার আঁশ জাতীয় উপাদান কোষ্ঠ্যকাঠিন্য প্রতিরোধ করে পাইলসের ঝুঁকি কমায়।

৮. কাঁঠালে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিঅ্যান্ট। যাতে রয়েছে স্বাস্থ্য রক্ষার গুণাবলী এবং এটি ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।

সূত্র: জিনিউজ

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

মেঘনায় ইলিশ ধরার সময় কৃষি ব্যাংকের এজিএমসহ ১৪ জেলে আটক

যারা কাঁঠাল বেশী খায় তাদের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম

আপডেট: ১২:৫৯:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

কাঁঠাল কাঁচা বা পাকা ও রান্না করে খেয়ে থাকেন অনেকে।বাজারে পাওয়া যাচ্ছে পাকা কাঁঠাল । কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, আয়রন, থায়ামিন, রাইবোফ্লোবিন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম।

আসুন জেনে নেই যেসব রোগ প্রতিরোধ করবে কাঁঠাল।

১. যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁঠাল খেতে পারেন। কাঁঠাল পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

২. যাদের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁঠাল খেলে উপকার পাবেন।

৩. কাঁঠালে থাকা ভিটামিন সি শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। কাঁঠাল রক্তের শ্বেতকণিকার কার্যক্ষমতা ও শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

৪. কাঁঠালে থাকা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

৫. কাঁঠাল হাঁপানির সমস্যার জন্য খুব ভালো ওষুধ। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বলা হয়, কাঁঠালের শিকড় পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি পান করা হলে হাঁপানির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৬. কাঁঠালে থাকা প্রচুর পরিমাণে খনিজ, যা থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদন ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে কাঁঠাল খান।

৭. কাঁঠাল রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করে ও রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে।

৮. কাঁঠালে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলনের বিষাক্ত অংশ (টক্সিক উপাদান) পরিষ্কার করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

৯. কাঁঠালে থাকা উচ্চমাত্রার আঁশ জাতীয় উপাদান কোষ্ঠ্যকাঠিন্য প্রতিরোধ করে পাইলসের ঝুঁকি কমায়।

৮. কাঁঠালে রয়েছে ফাইটোনিউট্রিঅ্যান্ট। যাতে রয়েছে স্বাস্থ্য রক্ষার গুণাবলী এবং এটি ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।

সূত্র: জিনিউজ