মতলব উত্তর এখলাছপুরে অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর ভস্মীভূত, প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি 

  • আপডেট: ০৮:৪২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২০
  • ২৫

মতলব উত্তর ব্যুরো :
মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে বৃহস্পতিবার সকালে অগ্নিকাণ্ডে ১টি বসতঘর ভস্মীভূত হয়ে গেছে। ঘরে থাকা নগদ টাকা ও সকল আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়েছে। এতে প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে জানা যায়নি ঘর মালিক নুরুজ্জামান প্রধান ও তার মা সাহিদা বেগম জানান।
মালিক নুরুজ্জামান তিনি আর জানান, রাতে আমি ঘরেই ছিলাম আমার ভাই, আমার বাবা ইসহাক প্রধান চোখে দেখেন না, আল্পের জন্য বেচে গেছেন, ঘর পুড়ে গেছে। আমার আর কিছুই রইল না। ঘরে থাকা নগদ টাকা ও সকল আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আমি এখন সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছি। খোলা আকাশের নিচে থাকা ছাড়া আর কোনো ব্যবস্থা নেই। সরকারের পক্ষ থেকে যদি আমাকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে স্ত্রী সন্তান নিয়ে মাথা গোজার ঠাঁই হবে। নতুবা খোলা আকাশের নিচেই বসবাস করতে হবে। আমার ধারণা কেউ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী এলাকার লোকজন বলেন, আগুনের খবর পেয়ে আরো কয়েকজন দৌড়াদৌড়ি করে এসে প্রায় তিন ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। নুরুজ্জামানের ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

চাঁদপুরে ৪’শ নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হল ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

মতলব উত্তর এখলাছপুরে অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর ভস্মীভূত, প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি 

আপডেট: ০৮:৪২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২০

মতলব উত্তর ব্যুরো :
মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে বৃহস্পতিবার সকালে অগ্নিকাণ্ডে ১টি বসতঘর ভস্মীভূত হয়ে গেছে। ঘরে থাকা নগদ টাকা ও সকল আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়েছে। এতে প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে জানা যায়নি ঘর মালিক নুরুজ্জামান প্রধান ও তার মা সাহিদা বেগম জানান।
মালিক নুরুজ্জামান তিনি আর জানান, রাতে আমি ঘরেই ছিলাম আমার ভাই, আমার বাবা ইসহাক প্রধান চোখে দেখেন না, আল্পের জন্য বেচে গেছেন, ঘর পুড়ে গেছে। আমার আর কিছুই রইল না। ঘরে থাকা নগদ টাকা ও সকল আসবাবপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আমি এখন সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছি। খোলা আকাশের নিচে থাকা ছাড়া আর কোনো ব্যবস্থা নেই। সরকারের পক্ষ থেকে যদি আমাকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে স্ত্রী সন্তান নিয়ে মাথা গোজার ঠাঁই হবে। নতুবা খোলা আকাশের নিচেই বসবাস করতে হবে। আমার ধারণা কেউ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী এলাকার লোকজন বলেন, আগুনের খবর পেয়ে আরো কয়েকজন দৌড়াদৌড়ি করে এসে প্রায় তিন ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। নুরুজ্জামানের ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।