মতলব উত্তরে গৃহ পাচ্ছে ৩০ টি অসহায় পরিবার

  • আপডেট: ০৯:০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০১৯
  • ২৭

মনিরুল ইসলাম মনির :
মতলব উত্তরে ৩০ টি অসহায় গৃহহীন পরিবার মাথা গোজার ঠাঁই পাচ্ছে। মেঘনা পাড়ের নাছিরাকান্দি চরে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে পরিবারগুলো এখন হতাশামুক্ত হবে। সরকারি এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়। সম্প্রতি ঘরগুলোর নির্মাণ করা শেষ হয়েছে। তবে হস্তান্তর ও কবুলিয়তের কাজ চলছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা করে প্রতিটি ঘর নির্মাণ করা হয়। এতে রয়েছে উপরে নান্দনিক সবুজ ঢেউটিনের ঘর, বারান্দা ও একটি করে ল্যাট্রিন। আর ৩০ টি ঘরের জন্য রয়েছে ৩টি গভীর নলকূপ। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার, সবার জন্য বাসস্থান এই স্লোগানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হয় গুচ্ছগ্রাম। এরইমধ্যে কয়েকটি পরিবার ঘর বুজে পেয়েছে।
সুবিধাভোগীদের সাথে কথা হলে তারা জানান, আমাদের থাকার ঘর ছিল না। সরকার আমাদেরকে ঘর করে দিয়েছেন। তাই আমরা সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ। খুব সুন্দর করে আমাদেরকে ঘরগুলো করে দিয়েছে সরকার। বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকালে প্রকল্পটি পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ছেঙ্গারচর পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান বেপারী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
পরে এক সাক্ষাতে ইউএনও সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের অঙ্গীকার কেউ গৃহহীন থাকবে না। সেই সাথে মতলব উত্তরকে গৃহহীন মুক্ত করতে নির্মাণ করা হয়েছে গুচ্ছগ্রাম। চরাঞ্চলে সবুজ ঘরে গৃহহীনদের জন্য ঘরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৩০ টি পরিবারের জন্য একটি করে ঘর প্রস্তুত করা হয়েছে। ঘরগুলো কবুলিয়তের কাজ চলমান আছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী’র সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক জনসমাগম

মতলব উত্তরে গৃহ পাচ্ছে ৩০ টি অসহায় পরিবার

আপডেট: ০৯:০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০১৯

মনিরুল ইসলাম মনির :
মতলব উত্তরে ৩০ টি অসহায় গৃহহীন পরিবার মাথা গোজার ঠাঁই পাচ্ছে। মেঘনা পাড়ের নাছিরাকান্দি চরে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে পরিবারগুলো এখন হতাশামুক্ত হবে। সরকারি এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়। সম্প্রতি ঘরগুলোর নির্মাণ করা শেষ হয়েছে। তবে হস্তান্তর ও কবুলিয়তের কাজ চলছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা করে প্রতিটি ঘর নির্মাণ করা হয়। এতে রয়েছে উপরে নান্দনিক সবুজ ঢেউটিনের ঘর, বারান্দা ও একটি করে ল্যাট্রিন। আর ৩০ টি ঘরের জন্য রয়েছে ৩টি গভীর নলকূপ। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার, সবার জন্য বাসস্থান এই স্লোগানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হয় গুচ্ছগ্রাম। এরইমধ্যে কয়েকটি পরিবার ঘর বুজে পেয়েছে।
সুবিধাভোগীদের সাথে কথা হলে তারা জানান, আমাদের থাকার ঘর ছিল না। সরকার আমাদেরকে ঘর করে দিয়েছেন। তাই আমরা সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ। খুব সুন্দর করে আমাদেরকে ঘরগুলো করে দিয়েছে সরকার। বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকালে প্রকল্পটি পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ছেঙ্গারচর পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান বেপারী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
পরে এক সাক্ষাতে ইউএনও সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের অঙ্গীকার কেউ গৃহহীন থাকবে না। সেই সাথে মতলব উত্তরকে গৃহহীন মুক্ত করতে নির্মাণ করা হয়েছে গুচ্ছগ্রাম। চরাঞ্চলে সবুজ ঘরে গৃহহীনদের জন্য ঘরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৩০ টি পরিবারের জন্য একটি করে ঘর প্রস্তুত করা হয়েছে। ঘরগুলো কবুলিয়তের কাজ চলমান আছে।