চাঁদপুরে মাদক কারবারির যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড

  • আপডেট: ০৩:৫৭:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
  • ৪৭

চাঁদপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. জসিম (২৮) নামে ব্যাক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ৩ মাসের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকেলে চাঁদপুরের জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ মো. মহসিনুল হক এই রায় দেন। কারাদন্ডপ্রাপ্ত জসিম কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার ২ নম্বর হ্নিলা ইউনিয়নের ৪নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব পালখালি এলাকার মৃত বশির আহমদ এর ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানাগেছে, ২০২৩ সালের ১ এপ্রিল র‌্যাব-১১ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন সুন্দরবন আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে আসামী জসিমকে আটক এবং ১৭ হাজার ৬শ’ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেন। এই ঘটনায় চাঁদপুর সদর মডেল থানায় জসিমের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্তণ আইনে মামলা হয়। মামলাটি তদন্ত করেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আকরামুল হক। তিনি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২৩ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটার (পিপি) রনজিত রায় চৌধুরী বলেন, মামলাটি চলমান অবস্থায় আদালত ৭ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেন। স্বাক্ষ্য গ্রহণ, আসামীর বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়া এবং মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আদালত এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামী উপস্থিত ছিলেন না।

আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট ফারজানা আক্তার।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

যেভাবে হ ত্যা করা হয় তরুণ আইনজীবী সাইফলকে

চাঁদপুরে মাদক কারবারির যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড

আপডেট: ০৩:৫৭:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

চাঁদপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. জসিম (২৮) নামে ব্যাক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ৩ মাসের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকেলে চাঁদপুরের জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ মো. মহসিনুল হক এই রায় দেন। কারাদন্ডপ্রাপ্ত জসিম কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার ২ নম্বর হ্নিলা ইউনিয়নের ৪নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব পালখালি এলাকার মৃত বশির আহমদ এর ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানাগেছে, ২০২৩ সালের ১ এপ্রিল র‌্যাব-১১ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন সুন্দরবন আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে আসামী জসিমকে আটক এবং ১৭ হাজার ৬শ’ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেন। এই ঘটনায় চাঁদপুর সদর মডেল থানায় জসিমের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্তণ আইনে মামলা হয়। মামলাটি তদন্ত করেন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আকরামুল হক। তিনি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২৩ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটার (পিপি) রনজিত রায় চৌধুরী বলেন, মামলাটি চলমান অবস্থায় আদালত ৭ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেন। স্বাক্ষ্য গ্রহণ, আসামীর বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়া এবং মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আদালত এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামী উপস্থিত ছিলেন না।

আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট ফারজানা আক্তার।