সুর্যোদয়ের পূর্বেই জমে উঠে হাজীগঞ্জের ঈদ বাজার

  • আপডেট: ০১:০৮:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মে ২০২০
  • ৪১

ছবিটি সোমবার ভোরে হাজীগঞ্জ হকার্স মার্কেট থেকে তোলা।

হাজীগঞ্জ, ১৮ মে, সোমবার:

সুর্যোদয়ের পূর্বেই জমে উঠে হাজীগঞ্জের ঈদ বাজার। গ্রাম থেকে দলে দলে মহিলারা এসে হাজীগঞ্জ বাজারের বিভিন্ন দোকানের সামনে কেনাকাটার জন্য ভীড় জমায়।

দোকানদারগণ সেহরির পর পরই তাদের দোকান খুলে বসে। কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, ভোর সাড়ে ৪টা থেকেই কাস্টমার পাওয়া যায়। বিশেষ করে কাপড়িয়াপট্রি ও হাজীগঞ্জ বাজারের বড় বড় মার্কেটের কাপড়ের দোকানগুলোতে এসব ভীড় জমে থাকে।

গরীবের মার্কেট খ্যাত হাজীগঞ্জ হকার্স মার্কেটেও উপছে পড়া ভীড়া লক্ষ করা গেছে। করোনা ভীতি কাটিয়ে দেদারছে কেনাকাটা করছে কাস্টমররা। তবে কোন দোকানদার বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি।

আজ সোমবার খুব সকালে হাজীগঞ্জ বাজার ঘুরে দেখা যায়। বাজারে মহিলাদের প্রচণ্ড ভীড়। দোকানগুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা।

বাকিলা থেকে ঈদের মার্কেট করতে আসা এক মহিলা জানান, আমাদের জন্য কিছুই কিনছিনা। কিন্তু বাচ্চাদেরতো আর মানানো যায়না। কস্ট হলেও তাদের জন্য কেনাকাটা করতে হয়।

কাপড়িয়াপট্রিতে এক মহিলা জানান, রোগতো আছেই এর মধ্যেই আমাদের চলতে হবে। তিনি বলেন, এক উছিলায় ভালো হয়েছে সেহরি খেয়ে মার্কেট করে আসছি। সকাল বেলায় ঠান্ডায় ঠান্ডায় মার্কেট করলাম। তবে প্রচণ্ড ভীড়। দামও অনেক বেশী।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

চাঁদপুরে দৈনিক বাংলাদেশের আলো পত্রিকার ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

সুর্যোদয়ের পূর্বেই জমে উঠে হাজীগঞ্জের ঈদ বাজার

আপডেট: ০১:০৮:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মে ২০২০

হাজীগঞ্জ, ১৮ মে, সোমবার:

সুর্যোদয়ের পূর্বেই জমে উঠে হাজীগঞ্জের ঈদ বাজার। গ্রাম থেকে দলে দলে মহিলারা এসে হাজীগঞ্জ বাজারের বিভিন্ন দোকানের সামনে কেনাকাটার জন্য ভীড় জমায়।

দোকানদারগণ সেহরির পর পরই তাদের দোকান খুলে বসে। কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, ভোর সাড়ে ৪টা থেকেই কাস্টমার পাওয়া যায়। বিশেষ করে কাপড়িয়াপট্রি ও হাজীগঞ্জ বাজারের বড় বড় মার্কেটের কাপড়ের দোকানগুলোতে এসব ভীড় জমে থাকে।

গরীবের মার্কেট খ্যাত হাজীগঞ্জ হকার্স মার্কেটেও উপছে পড়া ভীড়া লক্ষ করা গেছে। করোনা ভীতি কাটিয়ে দেদারছে কেনাকাটা করছে কাস্টমররা। তবে কোন দোকানদার বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি।

আজ সোমবার খুব সকালে হাজীগঞ্জ বাজার ঘুরে দেখা যায়। বাজারে মহিলাদের প্রচণ্ড ভীড়। দোকানগুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা।

বাকিলা থেকে ঈদের মার্কেট করতে আসা এক মহিলা জানান, আমাদের জন্য কিছুই কিনছিনা। কিন্তু বাচ্চাদেরতো আর মানানো যায়না। কস্ট হলেও তাদের জন্য কেনাকাটা করতে হয়।

কাপড়িয়াপট্রিতে এক মহিলা জানান, রোগতো আছেই এর মধ্যেই আমাদের চলতে হবে। তিনি বলেন, এক উছিলায় ভালো হয়েছে সেহরি খেয়ে মার্কেট করে আসছি। সকাল বেলায় ঠান্ডায় ঠান্ডায় মার্কেট করলাম। তবে প্রচণ্ড ভীড়। দামও অনেক বেশী।