শাহরাস্তিতে সড়কের মাঝে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই কার্পেটিং

  • আপডেট: ০৩:২৬:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ১৮

মোঃ জামাল হোসেনঃ

শাহরাস্তিতে সড়কের মাঝে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই কাপেংটিং সম্পন্ন। শাহরাস্তির দোয়াভাঙ্গা উঘারিয়া সড়কের আয়নাতলী বাজার থেকে উঘারিয়া-চিতেষী পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়ক সম্প্রসারণ কাজ বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই কার্পেটিং করা হচ্ছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় উঠেছে।

শাহরাস্তির বিভিন্ন সড়কে অন্তত ৮ থেকে ১০টি খুঁটি রয়েছে। এতে করে যেকোন মুহূর্তেই ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। ঝুঁকিপূর্ণ এইসব বৈদ্যুতিক খুঁটির ওপর ৩৩ হাজার ভোল্টের লাইনসহ বিভিন্ন বাসা-বাড়ি এবং অফিসে সংযোগ রয়েছে। খুঁটি না সরিয়েই সড়কের কার্পেটিং করা হয়েছে। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিনে স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করলেও কারও মাথাব্যাথা নেই এই খুটি নিয়ে। বড় ধরনের দূর্ঘটনা হলেই সকলের টনক নড়বে বলে এলাকাবাসী দাবি করেন।

স্থানীয় বাজার-ব্যবসায়ী হাসেম বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ার হোক আর কন্টাক্টর হোক, এইসব অদক্ষ লোকজনের হাতে কাজ দিয়ে শহরের সৌন্দর্য নষ্ট করার কোন মানে হয় না। সড়কে বৈদ্যুতিক পিলার রেখেই কাজ চলছে। যেন বাঁধা দেবার কেউ নেই। দপ্তরের মধ্যে সমন্বয় না থাকার কারণে এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর

শাহরাস্তিতে সড়কের মাঝে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই কার্পেটিং

আপডেট: ০৩:২৬:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

মোঃ জামাল হোসেনঃ

শাহরাস্তিতে সড়কের মাঝে বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই কাপেংটিং সম্পন্ন। শাহরাস্তির দোয়াভাঙ্গা উঘারিয়া সড়কের আয়নাতলী বাজার থেকে উঘারিয়া-চিতেষী পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়ক সম্প্রসারণ কাজ বৈদ্যুতিক খুঁটি রেখেই কার্পেটিং করা হচ্ছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় উঠেছে।

শাহরাস্তির বিভিন্ন সড়কে অন্তত ৮ থেকে ১০টি খুঁটি রয়েছে। এতে করে যেকোন মুহূর্তেই ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। ঝুঁকিপূর্ণ এইসব বৈদ্যুতিক খুঁটির ওপর ৩৩ হাজার ভোল্টের লাইনসহ বিভিন্ন বাসা-বাড়ি এবং অফিসে সংযোগ রয়েছে। খুঁটি না সরিয়েই সড়কের কার্পেটিং করা হয়েছে। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিনে স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করলেও কারও মাথাব্যাথা নেই এই খুটি নিয়ে। বড় ধরনের দূর্ঘটনা হলেই সকলের টনক নড়বে বলে এলাকাবাসী দাবি করেন।

স্থানীয় বাজার-ব্যবসায়ী হাসেম বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ার হোক আর কন্টাক্টর হোক, এইসব অদক্ষ লোকজনের হাতে কাজ দিয়ে শহরের সৌন্দর্য নষ্ট করার কোন মানে হয় না। সড়কে বৈদ্যুতিক পিলার রেখেই কাজ চলছে। যেন বাঁধা দেবার কেউ নেই। দপ্তরের মধ্যে সমন্বয় না থাকার কারণে এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।