পরকীয়ার টানে ইউপি সদস্যের হাত ধরে ভাইস চেয়ারম্যান উধাও

  • আপডেট: ০৮:৫৯:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ১৯

অনলাইন ডেস্ক:

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় একটি চাঞ্চল্যকর বিয়ের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক সপ্তাহ আগে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাকিলা বেগম (৪০) পরকীয়ার টানে স্বামী ও দুই সন্তান ছেড়ে বহুবিবাহের নায়ক উপজেলার তালুককানুপুর ইউপি সদস্য মথুরাপুর গ্রামের রেজাউল করিমের (৪৫) হাত ধরে উধাও হয়ে যান।

পরে জানা গেছে, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাকিলা ও ইউপি সদস্য রেজাউল ৫ লাখ ১০১ টাকা দেনমোহর ধার্য (কাবিন) করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
এ ব্যাপারে শাকিলার সাবেক স্বামী আব্দুর রাজ্জাক ভোলা বলেন, মা মরে গিয়ে যদি (দুটি) সন্তান এতিম হয়, তখন মা-হারা ওই সন্তানকে বাবা সান্ত্বনা দিয়ে বোঝাতে পারেন। কিন্ত মা বেঁচে থাকতেই যদি দুটি সন্তান এতিম হয়, তখন ওই সন্তান দুটিকে বাবা কী দিয়ে বোঝাবেন?
গত এক সপ্তাহ যাবৎ গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাকিলা বেগম পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে ইউপি সদস্যের হাত ধরে পালিয়ে বিয়ে করার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে এলাকাবাসী বলেন, গরিব বলে যাকে দলমত-নির্বিশেষে মানুষ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল, সেই স্বামী ভোলা মিয়া ও দুই সন্তানের মুখে চুনকালি দিয়েছেন শাকিলা। তিনি শুধু স্বামী-সন্তানদের মুখেই চুনকালি দেননি, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ভোটারদেরও অপমান করেছে।
উল্লেখ্য, ইউপি মেম্বার রেজাউল এর আগেও তিনটি বিয়ে করেছেন। শাকিলা ওই মেম্বারের চতুর্থ স্ত্রী।
Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

চাঁদপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা

পরকীয়ার টানে ইউপি সদস্যের হাত ধরে ভাইস চেয়ারম্যান উধাও

আপডেট: ০৮:৫৯:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় একটি চাঞ্চল্যকর বিয়ের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় এক সপ্তাহ আগে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাকিলা বেগম (৪০) পরকীয়ার টানে স্বামী ও দুই সন্তান ছেড়ে বহুবিবাহের নায়ক উপজেলার তালুককানুপুর ইউপি সদস্য মথুরাপুর গ্রামের রেজাউল করিমের (৪৫) হাত ধরে উধাও হয়ে যান।

পরে জানা গেছে, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাকিলা ও ইউপি সদস্য রেজাউল ৫ লাখ ১০১ টাকা দেনমোহর ধার্য (কাবিন) করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
এ ব্যাপারে শাকিলার সাবেক স্বামী আব্দুর রাজ্জাক ভোলা বলেন, মা মরে গিয়ে যদি (দুটি) সন্তান এতিম হয়, তখন মা-হারা ওই সন্তানকে বাবা সান্ত্বনা দিয়ে বোঝাতে পারেন। কিন্ত মা বেঁচে থাকতেই যদি দুটি সন্তান এতিম হয়, তখন ওই সন্তান দুটিকে বাবা কী দিয়ে বোঝাবেন?
গত এক সপ্তাহ যাবৎ গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাকিলা বেগম পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে ইউপি সদস্যের হাত ধরে পালিয়ে বিয়ে করার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে এলাকাবাসী বলেন, গরিব বলে যাকে দলমত-নির্বিশেষে মানুষ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল, সেই স্বামী ভোলা মিয়া ও দুই সন্তানের মুখে চুনকালি দিয়েছেন শাকিলা। তিনি শুধু স্বামী-সন্তানদের মুখেই চুনকালি দেননি, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ভোটারদেরও অপমান করেছে।
উল্লেখ্য, ইউপি মেম্বার রেজাউল এর আগেও তিনটি বিয়ে করেছেন। শাকিলা ওই মেম্বারের চতুর্থ স্ত্রী।