হাজীগঞ্জের ইছাপুরা গ্রামে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই

দ্বাদশগ্রাম ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামের বকাউল বাড়ির সফিকুল ইসলাম বকাউলের বসতঘরটি আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

হাজীগঞ্জে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটের আগুনে একটি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলা দ্বাদশগ্রাম ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামের বকাউল বাড়ির সফিকুল ইসলাম বকাউলের বসতঘরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। তিনি ওই বাড়ির আব্দুল গফুর বকাউলের ছেলে।

জানা গেছে, এ দিন রাতে সফিকুল ইসলামের বসতঘরে আগুন দেখে বাড়ির লোকজন নিভানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আগুনের তীব্রতার কাছে তাদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। মাত্র আধাঘন্টার মধ্যে বসতঘরটি পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয় বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার।

ক্ষতিগ্রস্ত সফিকুল ইসলাম কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, ছয়মাস পূর্বে ঋণসহ ধার-দেনা করে বসতঘরটি নির্মাণ করেছেন। এখনো ঋণ ও দেনার টাকা পরিশোধ হয়নি। অথচ ঘরটি পুড়ে পরনের কাপড় ছাড়া কিছুই রইলো না।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. মোশারফ হোসেন জানান, আগুন লাগর খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিয়েছি। কিন্তু হাজীগঞ্জ থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ইছাপুরা আসতে আধাঘন্টা থেকে পৌনে এক ঘন্টা সময় লাগে। এর মধ্যেই ঘরটি পুড়ে যায়।

ইউপি চেয়ারম্যান আবু তাহের প্রধানীয়া জানান, সফিকের ঘরটি এমনভাবে পুড়েছে তাদের পরনের কাপড় ছাই কিছুই রইলো না। বিষয়টি আমি ইউএনও মহোদয়কে জানিয়েছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপস শীল বলেন, উপজেলা প্রশাসন থেকে সহোগিতা করা হবে।

 

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

হাজীগঞ্জের ইছাপুরা গ্রামে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই

আপডেট: ০৯:৪৩:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

হাজীগঞ্জে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটের আগুনে একটি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলা দ্বাদশগ্রাম ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামের বকাউল বাড়ির সফিকুল ইসলাম বকাউলের বসতঘরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। তিনি ওই বাড়ির আব্দুল গফুর বকাউলের ছেলে।

জানা গেছে, এ দিন রাতে সফিকুল ইসলামের বসতঘরে আগুন দেখে বাড়ির লোকজন নিভানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আগুনের তীব্রতার কাছে তাদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। মাত্র আধাঘন্টার মধ্যে বসতঘরটি পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয় বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার।

ক্ষতিগ্রস্ত সফিকুল ইসলাম কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, ছয়মাস পূর্বে ঋণসহ ধার-দেনা করে বসতঘরটি নির্মাণ করেছেন। এখনো ঋণ ও দেনার টাকা পরিশোধ হয়নি। অথচ ঘরটি পুড়ে পরনের কাপড় ছাড়া কিছুই রইলো না।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. মোশারফ হোসেন জানান, আগুন লাগর খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিয়েছি। কিন্তু হাজীগঞ্জ থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ইছাপুরা আসতে আধাঘন্টা থেকে পৌনে এক ঘন্টা সময় লাগে। এর মধ্যেই ঘরটি পুড়ে যায়।

ইউপি চেয়ারম্যান আবু তাহের প্রধানীয়া জানান, সফিকের ঘরটি এমনভাবে পুড়েছে তাদের পরনের কাপড় ছাই কিছুই রইলো না। বিষয়টি আমি ইউএনও মহোদয়কে জানিয়েছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপস শীল বলেন, উপজেলা প্রশাসন থেকে সহোগিতা করা হবে।