হাজীগঞ্জ বাজারে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় রণক্ষেত্র, আহত অর্ধশতাধীক

ছবি-নতুনেরকথা।

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’দল গ্রামবাসির মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকেে একাধীকজনের মৃত্যুর গুঞ্জন উঠলেও হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাপস শীল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেনি। হাসপাতাল সূত্রেও মৃত্যুর কোন খবর পাওয়া যায়নি। বিষয়টি গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে অনেকে। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুহুর্তেই মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে বাড়ে আরো উত্তেজনা। তবে এ ঘটনায় অনেকে গুরুতর আহত হয়েছে।

শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টোরাগড় ৭ ও ৮নং ওয়ার্ডের জনগন, ৬নং ওয়ার্ড টোরাগড় সর্দার বাড়ীর  সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে তা হাজীগঞ্জ বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের সকল গাড়ী, হাজার হাজার মানুষ বাজারের বিভিন্ন মার্কেট ও হাসপাতালে আটকা পড়ে।

রাত প্রায় ১০টার সময় চাঁদপুর থেকে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনো।

এর পূর্বে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টোরাগড় ও মকিমাবদ সর্দার বাড়ীর লোকজনের সাথে সাথে প্রথম ধফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় আকতার হোসেন ও তার ছেলে এবং বাবু গুরুতর আহত হয়। তাদেরকে হাজীগঞ্জের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ও কয়েকটি গাড়ী ভাংচুর করা হয়। এ বিষয়টি নিয়ে শুক্রবার হাজীগঞ্জ থানায় বৈঠক হলেও সমাধান হয়নি। ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আবারো ২ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।

এ দিকে রাত সাড়ে ১১টার সময় হাজীগঞ্জ বাজার পরিদর্শন করেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন ও নবাগত পুলিশ সুাপর (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব

সর্বাধিক পঠিত

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে সম্মান জানানোয় গোটা জাতি আনন্দিত-মির্জা ফখরুল

হাজীগঞ্জ বাজারে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় রণক্ষেত্র, আহত অর্ধশতাধীক

আপডেট: ১১:৪৬:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’দল গ্রামবাসির মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকেে একাধীকজনের মৃত্যুর গুঞ্জন উঠলেও হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাপস শীল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেনি। হাসপাতাল সূত্রেও মৃত্যুর কোন খবর পাওয়া যায়নি। বিষয়টি গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে অনেকে। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুহুর্তেই মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে বাড়ে আরো উত্তেজনা। তবে এ ঘটনায় অনেকে গুরুতর আহত হয়েছে।

শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টোরাগড় ৭ ও ৮নং ওয়ার্ডের জনগন, ৬নং ওয়ার্ড টোরাগড় সর্দার বাড়ীর  সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে তা হাজীগঞ্জ বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। বন্ধ হয়ে যায় চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের সকল গাড়ী, হাজার হাজার মানুষ বাজারের বিভিন্ন মার্কেট ও হাসপাতালে আটকা পড়ে।

রাত প্রায় ১০টার সময় চাঁদপুর থেকে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনো।

এর পূর্বে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টোরাগড় ও মকিমাবদ সর্দার বাড়ীর লোকজনের সাথে সাথে প্রথম ধফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় আকতার হোসেন ও তার ছেলে এবং বাবু গুরুতর আহত হয়। তাদেরকে হাজীগঞ্জের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ও কয়েকটি গাড়ী ভাংচুর করা হয়। এ বিষয়টি নিয়ে শুক্রবার হাজীগঞ্জ থানায় বৈঠক হলেও সমাধান হয়নি। ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আবারো ২ গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।

এ দিকে রাত সাড়ে ১১টার সময় হাজীগঞ্জ বাজার পরিদর্শন করেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন ও নবাগত পুলিশ সুাপর (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব