১৬ কোটি টাকার গাঁজাসহ শিক্ষার্থী আটক

  • আপডেট: ০৮:৫০:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩
  • ২৫

ফাইল ছবি।

প্রায় ১৬ কোটি টাকার গাঁজাসহ এমবিএ শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে ভারতের বেঙ্গালুরু পুলিশ। গ্রেফতার ‍দুজন হলেন- চন্দ্রভান বিষ্ণোই ও লক্ষ্মী মোহনদাস। চন্দ্রভান এমবিএ শিক্ষার্থী। তিনি রাজস্থানের বাসিন্দা। আর তার বন্ধু লক্ষ্মীর বাড়ি অন্ধ্রপ্রদেশে।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, লেখাপড়ার পাশাপাশি মাদকের কারবার করেন চন্দ্রভান। ১৫০০ কেজির গাঁজাসহ তাকে ও তার বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া গাঁজার বাজারমূল্য প্রায় ১২ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা)।

বেঙ্গালুরু পুলিশের দাবি, পুলিশের সন্দেহ এড়াতে একটি নামি ই-কমার্স সংস্থার বাক্স ব্যবহার করতেন চন্দ্রভান ও তার বন্ধু। ওই বাক্সগুলোতে গাঁজা ভরে বড় বড় ট্রাকে পাচার করতেন তারা।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বেঙ্গালুরু পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ খোঁজখবর শুরু করেন। তারা দেখেন, বাক্স ভর্তি গাঁজার পাচারের জন্য যে ট্রাক ব্যবহার করেন চন্দ্রভান তার কোনো নির্দিষ্ট নম্বর প্লেট ছিল না। একটার পর একটা চেকপোস্টে নম্বর প্লেটের বদল হতো। এভাবে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকার গাঁজা নিয়ে যেতেন দুই বন্ধু।

গত ২২ জুন এক গাঁজা পাচারকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সেই সূত্র ধরে প্রথম এমবিএ ছাত্র চন্দ্রভানের খোঁজ মেলে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা হয়েছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

‘ম্যানেজ করে’ এক সাথে দুই স্বামীর সংসার করছিলেন জান্নাতুল!

১৬ কোটি টাকার গাঁজাসহ শিক্ষার্থী আটক

আপডেট: ০৮:৫০:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩

প্রায় ১৬ কোটি টাকার গাঁজাসহ এমবিএ শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে ভারতের বেঙ্গালুরু পুলিশ। গ্রেফতার ‍দুজন হলেন- চন্দ্রভান বিষ্ণোই ও লক্ষ্মী মোহনদাস। চন্দ্রভান এমবিএ শিক্ষার্থী। তিনি রাজস্থানের বাসিন্দা। আর তার বন্ধু লক্ষ্মীর বাড়ি অন্ধ্রপ্রদেশে।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, লেখাপড়ার পাশাপাশি মাদকের কারবার করেন চন্দ্রভান। ১৫০০ কেজির গাঁজাসহ তাকে ও তার বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া গাঁজার বাজারমূল্য প্রায় ১২ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকা)।

বেঙ্গালুরু পুলিশের দাবি, পুলিশের সন্দেহ এড়াতে একটি নামি ই-কমার্স সংস্থার বাক্স ব্যবহার করতেন চন্দ্রভান ও তার বন্ধু। ওই বাক্সগুলোতে গাঁজা ভরে বড় বড় ট্রাকে পাচার করতেন তারা।

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বেঙ্গালুরু পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ খোঁজখবর শুরু করেন। তারা দেখেন, বাক্স ভর্তি গাঁজার পাচারের জন্য যে ট্রাক ব্যবহার করেন চন্দ্রভান তার কোনো নির্দিষ্ট নম্বর প্লেট ছিল না। একটার পর একটা চেকপোস্টে নম্বর প্লেটের বদল হতো। এভাবে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে কোটি কোটি টাকার গাঁজা নিয়ে যেতেন দুই বন্ধু।

গত ২২ জুন এক গাঁজা পাচারকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সেই সূত্র ধরে প্রথম এমবিএ ছাত্র চন্দ্রভানের খোঁজ মেলে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা হয়েছে।