সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে

  • আপডেট: ০৯:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুন ২০২২
  • ৩৪

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে

অনলাইন ডেষ্ক:

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে বসতবাড়ি, হাটবাজার ও রাস্তাঘাট। আর এ হাটবাজারে গাড়ির বদলে চলছে নৌকা। আর দেখে মনে হয় বাজার যেন একটি ভাসমান নৌকার হাট। বন্যায় লাখো পরিবার, বাসাবাড়ি, কাঁচাঘর, ইউনিয়ন পরিষদ এমনকি হাসপাতালেও পানি উঠেছে।

এলাকাবাসী জানান- জামালগঞ্জে সব রেকর্ড ভেঙে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে এবারের বন্যা। কোনো দিন এমন বন্যা দেখি নাই। বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও মন্দির। উপজেলা পরিষদ, থানা, হাসপাতাল, বাসাবাড়ি, বন্যার পানির নিচে তলিয়ে গেছে। নৌকা  ছাড়া চলাচল করা যাচ্ছে না কোথাও। ঘরের ভিতরে পানি বাহিরেও পানি থাকায় রান্নার চুলাসহ সরঞ্জামাদি পানির নিছে তলিয়ে যাওয়াই না খেয়ে দিনাতিপাত করছে বনভাসী মানুষজন। সঙ্গে গরু-বাছুর পানি মধ্যে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় বন্যায় আশ্রয় নিতে আশা মানুষজন বাধ্য হয়ে বানের পানিতে কষ্টে দিনযাপন করছেন। সব টিউবওয়েল পানির নিচে থাকায় বিশুদ্ধ পানির জন্য হাহাকার করছে। পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নাই।

উপজেলায় টানা ৪ দিন যাবত বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় অন্ধকারে রাত্রিযাপন করছেন মানুষ। এতে মোবাইল ও ইন্টারনেটে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিশ্বজিত দেব যুগান্তরকে জানান, বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা প্রশাসনের পক্ষ হতে ত্রাণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

চাঁদপুরে স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার চেষ্টা

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে

আপডেট: ০৯:৪৯:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুন ২০২২

অনলাইন ডেষ্ক:

সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে বসতবাড়ি, হাটবাজার ও রাস্তাঘাট। আর এ হাটবাজারে গাড়ির বদলে চলছে নৌকা। আর দেখে মনে হয় বাজার যেন একটি ভাসমান নৌকার হাট। বন্যায় লাখো পরিবার, বাসাবাড়ি, কাঁচাঘর, ইউনিয়ন পরিষদ এমনকি হাসপাতালেও পানি উঠেছে।

এলাকাবাসী জানান- জামালগঞ্জে সব রেকর্ড ভেঙে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে এবারের বন্যা। কোনো দিন এমন বন্যা দেখি নাই। বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, মসজিদ ও মন্দির। উপজেলা পরিষদ, থানা, হাসপাতাল, বাসাবাড়ি, বন্যার পানির নিচে তলিয়ে গেছে। নৌকা  ছাড়া চলাচল করা যাচ্ছে না কোথাও। ঘরের ভিতরে পানি বাহিরেও পানি থাকায় রান্নার চুলাসহ সরঞ্জামাদি পানির নিছে তলিয়ে যাওয়াই না খেয়ে দিনাতিপাত করছে বনভাসী মানুষজন। সঙ্গে গরু-বাছুর পানি মধ্যে ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় বন্যায় আশ্রয় নিতে আশা মানুষজন বাধ্য হয়ে বানের পানিতে কষ্টে দিনযাপন করছেন। সব টিউবওয়েল পানির নিচে থাকায় বিশুদ্ধ পানির জন্য হাহাকার করছে। পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নাই।

উপজেলায় টানা ৪ দিন যাবত বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় অন্ধকারে রাত্রিযাপন করছেন মানুষ। এতে মোবাইল ও ইন্টারনেটে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিশ্বজিত দেব যুগান্তরকে জানান, বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা প্রশাসনের পক্ষ হতে ত্রাণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি।