হাজীগঞ্জের রুবেলকে কুমিল্লায় হত্যার অভিযোগ

  • আপডেট: ১১:৩৬:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুন ২০২২
  • ৪১

নিহত রুবেল

নিজস্ব প্রতিনিধি:

হাজীগঞ্জের ১০নং গন্ধর্ব্যপুর দণি ইউনিয়নের পয়ালজোশ গ্রামের নুরুল হকের বড় ছেলে রুবেলকে কুমিল্লায় হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তবে রুবেলের ভাই হাছান জানান, তার ভাই আত্মহত্যা করেছে।

নিহত রুবেল কুমিল্লা সদর থানার দণি দুর্গাপুর ইউনিয়নের খেতাসারা চেয়ারম্যান অফিস সংলগ্নে বাসাভাড়ায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে থাকতো।

বৃহস্পতিবার রাত ১টায় এম্বুল্যান্স যোগো রুবেলের লাশ গ্রামে আসে। এর পূর্বে তার পরিবারকে বন্ধুরা ফোনে জানায় রুবেল মারা গেছে। তবে কিভাবে রুবেল মারা গেছে কেউ বলতে পারছেনা। এমনকি রুবেলের পরিবারও না। তাদের দাবী রুবেল ফাঁসি দিয়েছে। তবে তার মৃত্যুদেহ খাটে শোয়ানো ছিল।

নিহত রুবেলের তিন মাসের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে তার। স্ত্রী কোহিনূরের সাথে প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। গত কয়েক দিন পূর্বে স্ত্রী কোহিনুর ঝগড়া করে বাবার বাড়ীতে চলে যায়।
কুমিল্লা থেকে রুবেলের লাশ নিয়ে আসার সহপাঠীরা জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০ টার দিকে রুবেলের বাসায় গিয়ে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। ওই সময় তার স্ত্রী বা সন্তান কেউ ছিল না।

খবর পেয়ে শুক্রবার দুপরে হাজীগঞ্জ থানা উপ-পরিদর্শক আবদুল আজিজ মৃতদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন করে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে আসে। সেখান থেকে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

তিনি জানান, রুবেলের গলায় বড় দাগ রয়েছে। তবে দাগটি নতুন হতে পারে বলে ধারণা করেন তিনি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

কচুয়ায় বরইগাঁও যুব উন্নয়ন সংগঠনের উদ্যোগে ২ শতাধিক পরিবারের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

হাজীগঞ্জের রুবেলকে কুমিল্লায় হত্যার অভিযোগ

আপডেট: ১১:৩৬:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুন ২০২২

নিজস্ব প্রতিনিধি:

হাজীগঞ্জের ১০নং গন্ধর্ব্যপুর দণি ইউনিয়নের পয়ালজোশ গ্রামের নুরুল হকের বড় ছেলে রুবেলকে কুমিল্লায় হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তবে রুবেলের ভাই হাছান জানান, তার ভাই আত্মহত্যা করেছে।

নিহত রুবেল কুমিল্লা সদর থানার দণি দুর্গাপুর ইউনিয়নের খেতাসারা চেয়ারম্যান অফিস সংলগ্নে বাসাভাড়ায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে থাকতো।

বৃহস্পতিবার রাত ১টায় এম্বুল্যান্স যোগো রুবেলের লাশ গ্রামে আসে। এর পূর্বে তার পরিবারকে বন্ধুরা ফোনে জানায় রুবেল মারা গেছে। তবে কিভাবে রুবেল মারা গেছে কেউ বলতে পারছেনা। এমনকি রুবেলের পরিবারও না। তাদের দাবী রুবেল ফাঁসি দিয়েছে। তবে তার মৃত্যুদেহ খাটে শোয়ানো ছিল।

নিহত রুবেলের তিন মাসের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে তার। স্ত্রী কোহিনূরের সাথে প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। গত কয়েক দিন পূর্বে স্ত্রী কোহিনুর ঝগড়া করে বাবার বাড়ীতে চলে যায়।
কুমিল্লা থেকে রুবেলের লাশ নিয়ে আসার সহপাঠীরা জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১০ টার দিকে রুবেলের বাসায় গিয়ে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। ওই সময় তার স্ত্রী বা সন্তান কেউ ছিল না।

খবর পেয়ে শুক্রবার দুপরে হাজীগঞ্জ থানা উপ-পরিদর্শক আবদুল আজিজ মৃতদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন করে ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে আসে। সেখান থেকে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

তিনি জানান, রুবেলের গলায় বড় দাগ রয়েছে। তবে দাগটি নতুন হতে পারে বলে ধারণা করেন তিনি।