ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা আরও ১ শতাংশ বাড়ানো উচিত : আতিউর রহমান

  • আপডেট: ০৭:২০:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৫৬

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান বলেছেন, কোভিড-১৯ এর কারণে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সবচেয়ে বড় যে তিনটি খাত ভূমিকা রেখেছে, তার মধ্যে রেমিট্যান্স অন্যতম। এ কারণে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা আরও ১ শতাংশ বাড়ানো উচিত।

আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে শুরু হওয়া বণিক বার্তা আয়োজিত দ্বিতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২১-এ তিনি এ কথা বলেন।

আতিউর রহমান বলেন, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে দেশের কৃষি খাত ছিল রক্ষাকবচ। এর পরেই ভূমিকা রেখেছে প্রবাসী আয় ও রফতানি খাত। এ ছাড়া টেকসই অর্থনীতি বাস্তবায়নে আটটি সুপারিশ করেন তিনি।

দেশের অর্থনীতিতে বৈষম্য থাকার পরও অর্থনৈতিক সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন আতিউর রহমান তিনি উল্লেখ করেন, করোনাকালে সারা পৃথিবীর অর্থনীতি যখন ধসে গেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি তখনও দাঁড়িয়েছিল। এটা সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ফলে।

আতিউর রহমান বলেন, করোনার কারণে আমাদের আমদানি বেড়েছে ৫৪ শতাংশ। আশার কথা হলো, এর বেশিরভাগই কাঁচামাল। ফলে এটা শিল্পের জন্য সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

বাংলাদেশ ব্যাংক নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ভরসার প্রতীক। এই ভরসা ধরে রাখতে হবে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

শাহরাস্তিতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা আরও ১ শতাংশ বাড়ানো উচিত : আতিউর রহমান

আপডেট: ০৭:২০:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান বলেছেন, কোভিড-১৯ এর কারণে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সবচেয়ে বড় যে তিনটি খাত ভূমিকা রেখেছে, তার মধ্যে রেমিট্যান্স অন্যতম। এ কারণে রেমিট্যান্সে প্রণোদনা আরও ১ শতাংশ বাড়ানো উচিত।

আজ বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে শুরু হওয়া বণিক বার্তা আয়োজিত দ্বিতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২১-এ তিনি এ কথা বলেন।

আতিউর রহমান বলেন, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে দেশের কৃষি খাত ছিল রক্ষাকবচ। এর পরেই ভূমিকা রেখেছে প্রবাসী আয় ও রফতানি খাত। এ ছাড়া টেকসই অর্থনীতি বাস্তবায়নে আটটি সুপারিশ করেন তিনি।

দেশের অর্থনীতিতে বৈষম্য থাকার পরও অর্থনৈতিক সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেন আতিউর রহমান তিনি উল্লেখ করেন, করোনাকালে সারা পৃথিবীর অর্থনীতি যখন ধসে গেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি তখনও দাঁড়িয়েছিল। এটা সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ফলে।

আতিউর রহমান বলেন, করোনার কারণে আমাদের আমদানি বেড়েছে ৫৪ শতাংশ। আশার কথা হলো, এর বেশিরভাগই কাঁচামাল। ফলে এটা শিল্পের জন্য সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

বাংলাদেশ ব্যাংক নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ভরসার প্রতীক। এই ভরসা ধরে রাখতে হবে।