প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় শাহরাস্তি পপুলার হাসপাতালের দুই ডাক্তারের বিরুদ্ধে মামলা

  • আপডেট: ০১:০৭:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০১৯
  • ৬৯

অনলাইন ডেস্ক:

শাহরাস্তি উপজেলায় ডাক্তারের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগে থানায় মামলা করেছেন নিহত ফেরদৌস আক্তারের ভাই মোঃ মানিক।

ঘটনার দিন ১ জুন রাতে শাহরাস্তি থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় বিবাদী করা হয় শাহরস্তি উপজেলার ইছাপুরা গ্রামের ডাঃ মোঃ আরিফুল হাসান ও গাইনী চিকিৎসক রংপুর জেলার ডাঃ নাজমুন নাহারকে। এঁরা ঘটনার সময় পপুলার হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন এবং নিহত ফেরদৌসের চিকিৎসক ছিলেন। এঁদের কাউকে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়নি।

এদিকে নিহত ফেরদৌসের লাশের ময়না তদন্ত শেষে ২ জুন বিকেলে তার মরদেহ শাহরাস্তিতে আনা হয়। পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে ফেরদৌস আক্তারকে তার বাবার বাড়িতে দাফন করা হয়। আছরের নামাজের পর বাবার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থনে তাকে দাফন করা হয়। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত আসামীরা পালাতক রয়েছে। পরিস্থিতি থমথমে বিরাজ করছে। নিহত ফেরদৌস আক্তারের পরিবারের পক্ষ থেকে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৩১ মে রাতে ফেরদৌস আক্তারের সিজার করা হয় পপুলার হাসপাতালে। তিনি একটি কন্যা সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু ওই রাতেই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেখানে পরদিন ১ জুন ফেরদৌস আক্তার মারা যান।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সমন্বয়ক আর জামায়াতের কারণে ইউনুছ সরকার ব্যর্থ হবে-ইঞ্জি. মমিনুল হক

প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় শাহরাস্তি পপুলার হাসপাতালের দুই ডাক্তারের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট: ০১:০৭:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

শাহরাস্তি উপজেলায় ডাক্তারের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগে থানায় মামলা করেছেন নিহত ফেরদৌস আক্তারের ভাই মোঃ মানিক।

ঘটনার দিন ১ জুন রাতে শাহরাস্তি থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় বিবাদী করা হয় শাহরস্তি উপজেলার ইছাপুরা গ্রামের ডাঃ মোঃ আরিফুল হাসান ও গাইনী চিকিৎসক রংপুর জেলার ডাঃ নাজমুন নাহারকে। এঁরা ঘটনার সময় পপুলার হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন এবং নিহত ফেরদৌসের চিকিৎসক ছিলেন। এঁদের কাউকে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়নি।

এদিকে নিহত ফেরদৌসের লাশের ময়না তদন্ত শেষে ২ জুন বিকেলে তার মরদেহ শাহরাস্তিতে আনা হয়। পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে ফেরদৌস আক্তারকে তার বাবার বাড়িতে দাফন করা হয়। আছরের নামাজের পর বাবার বাড়ির পারিবারিক কবরস্থনে তাকে দাফন করা হয়। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত আসামীরা পালাতক রয়েছে। পরিস্থিতি থমথমে বিরাজ করছে। নিহত ফেরদৌস আক্তারের পরিবারের পক্ষ থেকে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৩১ মে রাতে ফেরদৌস আক্তারের সিজার করা হয় পপুলার হাসপাতালে। তিনি একটি কন্যা সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু ওই রাতেই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সেখানে পরদিন ১ জুন ফেরদৌস আক্তার মারা যান।