নিজস্ব প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে আগামী ১১ নভেম্বর। তবে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এই সম্মেলনে উপলক্ষে আলোচনা আছেন সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা কামরুল হাসান রিপন।
মহানগর দক্ষিণের পদ প্রত্যাশী কামরুল হাসান রিপন বলেন, “দলের দুঃসময়ে যারা জীবন বাজি রেখে দলের জন্য কাজ করেছেন, রাজপথে থেকেছেন, আন্দোলন করেছেন, তারাই যেন নেতৃত্বে আসে।”সেই সময় যখন জননেত্রী শেখ হাসিনা কে গ্রেফতার করে কোর্টে তোলা হয় সর্বপ্রথম তখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মোঃ কামরুল হাসান রিপন এর নেতৃত্বে, জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির আন্দোলনের মিছিল বের করা হয়, সেই মিছিলে পুলিশ ও র্যাব ব্যপক লাঠিচার্জ করে তা উপেক্ষা করে মিছিল চলতে থাকে। মোঃ কামরুল হাসান রিপন এর নেতৃত্বে ছাত্র জনতা মিলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ নেন, ঐ দিনে ৫টি মামলা করা হয় এবং এর এক একটি মামলার প্রধান আসামী মোঃ কামরুল হাসান রিপন কে করা হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত, শত আগাত,নির্যাতন সহ্য করে একদিনের জন্যেও রাজপথ ছাড়েন নি।
বিরোধী দল থাকাকালীন ৩ বার কারাবরণ করেন। বিরোধী দল থাকাকালীন বিএনপি, জামাত ১৫টি মামলা দেন। তৃনমূল নেতা কর্মীদের প্রাণের দাবী মোঃ কামরুল হাসান রিপন কে যথার্থ মূল্যায়ন করা হউক।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন নির্বাচন করে (৮০০)ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থান হন ২০০৬ ইং
সিনিয়র সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র লীগ (২০০৫-২০১১ ইং)। সাবেক সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র লীগ( ২০০৩-২০১০ ইং)।সাবেক প্রচার সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র লীগ (১৯৯৮-২০০২ ইং)।সবেক আহবায়ক, হিঃবিঃ বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র লীগ (১৯৯৫-১৯৯৮)। সাবেক প্রচার সম্পাদক, দনিয়া কলেজ ছাত্র লীগ( ১৯৯২-১৯৯৫ ইং)
এই বিষয় কামরুল হাসান রিপন সাংবাদিক বলেন আমি যদি দায়িত্ব দেওয়া হয় তাহলে আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাছে কৃতজ্ঞ থাকবো। আমি শতভাগ নিশ্চিত যে দায়িত্ব পেলে আমি তরুনদের জন্য কিছু করতে পারবো। নেএী যেভাবে চান আমি সেভাবে দায়িত্ব পালন করবো। তিনি আরও বলেন, আমি নিজেকে একজন ভালো সংগঠক বলেই মনে করি। যদি দল আমাকে যোগ্য মনে করে তাহলে মুজিবুর আদশের লড়াইয়ে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ করতে আমি জীবন বাজি রেখে সঠিক ও সৎ উদ্দেশ্য সবোচ্চ পরিশ্রম করবো ।
