চাঁদপুরে ৪৮ হাজার মিটার কারেন্টজাল পুড়িয়ে ধবংস

  • আপডেট: ০৭:৫৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০১৯
  • ৫১

শরীফুল ইসলাম:

মা ইলিশ নিরাপদ প্রজনন এর লক্ষ্যে অভয়াশ্রম কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চাঁদপুর সদর উপজেলা টাস্কফোর্সের অভিযানে আটক ৪৮ হাজার মিটার নিষিদ্ধ কারেন্টজাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার শেষ বিকেলে মালিকবিহীন জব্দকৃত জাল চাঁদপুর নৌ থানা এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও মৎস্য কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আগুনে পোড়ানো হয়। যার আনুমানিক মূল্য ১৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

চাঁদপুর সদর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিয়মিত মামলার পরে এসব নিষিদ্ধ কারেন্টজাল পোড়ানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল বুধবার জব্দকৃত ১৩ হাজার ২শ’ মিটার কারেন্টজাল আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুল বাকি বলেন, আমাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বুধবার মেঘনা নদীতে কোন জেলেকে পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, মা ইলিশ রক্ষায় ৯ থেকে ৩০ অক্টোবর ২২ দিন এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। আইন অমান্য করে কোন জেলে পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ আহরণ করতে নামলে তাকে মৎস্য আইনে সাজা প্রদানের বিধান রয়েছে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

সর্বাধিক পঠিত

মাইকিং করে চাঁদাবাজির ঘোষণা যুবদল নেতার, ভিডিও ভাইরাল

চাঁদপুরে ৪৮ হাজার মিটার কারেন্টজাল পুড়িয়ে ধবংস

আপডেট: ০৭:৫৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০১৯

শরীফুল ইসলাম:

মা ইলিশ নিরাপদ প্রজনন এর লক্ষ্যে অভয়াশ্রম কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চাঁদপুর সদর উপজেলা টাস্কফোর্সের অভিযানে আটক ৪৮ হাজার মিটার নিষিদ্ধ কারেন্টজাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার শেষ বিকেলে মালিকবিহীন জব্দকৃত জাল চাঁদপুর নৌ থানা এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও মৎস্য কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আগুনে পোড়ানো হয়। যার আনুমানিক মূল্য ১৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

চাঁদপুর সদর উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নিয়মিত মামলার পরে এসব নিষিদ্ধ কারেন্টজাল পোড়ানো হয়েছে।

এর আগে গতকাল বুধবার জব্দকৃত ১৩ হাজার ২শ’ মিটার কারেন্টজাল আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুল বাকি বলেন, আমাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বুধবার মেঘনা নদীতে কোন জেলেকে পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, মা ইলিশ রক্ষায় ৯ থেকে ৩০ অক্টোবর ২২ দিন এই অভিযান অব্যাহত থাকবে। আইন অমান্য করে কোন জেলে পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ আহরণ করতে নামলে তাকে মৎস্য আইনে সাজা প্রদানের বিধান রয়েছে।