কাজটা অনেক কঠিন, তার পরেও করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট: ০৫:০৬:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ৩২

অনলাইন ডেস্ক:

ছাত্রলীগকে সততা, আদর্শ নিয়ে সংযমের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো নালিশ শুনতে চাই না। নিজেদের ইমেজ বাড়াতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে।

দায়িত্ব পাওয়ার পর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এসব বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের পর যুবলীগকে ধরেছি। সমাজের সব অসঙ্গতি দূর করব। অপরাধ, অনাচার রোধে যা যা করার করা হবে। যাকে যাকে ধরা দরকার, তাদের ধরা হবে।

তিনি বলেন, জানি, কাজটা কঠিন, বাধা আসবেই, কিন্তু জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ফেরাতে সরকার তা করবে।

এ সময় ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার ২৩ নেতার পাশাপাশি আওয়ামী লীগের চার নেতাও উপস্থিত ছিলেন।

ছাত্রলীগ নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে তার হাতে ফুল দিয়ে কৃতজ্ঞতা জানান।

গণভবন সূত্রে জানা যায়, গণভবনে শেখ হাসিনা বিভিন্ন সাংগঠনিক নির্দেশনা দেন ছাত্রলীগ নেতাদের। এ সময় তিনি ছাত্রলীগকে সংযম, সততা ও আদর্শ নিয়ে চলার নির্দেশ দেন। ছাত্রদলের মতো আচরণ না করতেও নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।

ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে রেজওয়ানুল হক শোভন ও গোলাম রাব্বানীর পদত্যাগের পর আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী’র সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক জনসমাগম

কাজটা অনেক কঠিন, তার পরেও করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট: ০৫:০৬:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯

অনলাইন ডেস্ক:

ছাত্রলীগকে সততা, আদর্শ নিয়ে সংযমের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো নালিশ শুনতে চাই না। নিজেদের ইমেজ বাড়াতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে।

দায়িত্ব পাওয়ার পর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এসব বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের পর যুবলীগকে ধরেছি। সমাজের সব অসঙ্গতি দূর করব। অপরাধ, অনাচার রোধে যা যা করার করা হবে। যাকে যাকে ধরা দরকার, তাদের ধরা হবে।

তিনি বলেন, জানি, কাজটা কঠিন, বাধা আসবেই, কিন্তু জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ফেরাতে সরকার তা করবে।

এ সময় ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার ২৩ নেতার পাশাপাশি আওয়ামী লীগের চার নেতাও উপস্থিত ছিলেন।

ছাত্রলীগ নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে গিয়ে তার হাতে ফুল দিয়ে কৃতজ্ঞতা জানান।

গণভবন সূত্রে জানা যায়, গণভবনে শেখ হাসিনা বিভিন্ন সাংগঠনিক নির্দেশনা দেন ছাত্রলীগ নেতাদের। এ সময় তিনি ছাত্রলীগকে সংযম, সততা ও আদর্শ নিয়ে চলার নির্দেশ দেন। ছাত্রদলের মতো আচরণ না করতেও নির্দেশ দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।

ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে রেজওয়ানুল হক শোভন ও গোলাম রাব্বানীর পদত্যাগের পর আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।