বরগুনা ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে বার বার ধর্ষণ, স্কুলছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা

  • আপডেট: ১০:২৪:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০১৯
  • ৪৫

নতুনেরকথা অনলাইন ডেস্কঃ

বরগুনার আমতলীতে ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে ছাত্রীকে একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এতে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে চিকিৎসার কথা বলে পটুয়াখালী নিয়ে গর্ভপাত করান ওই শিক্ষক। এই ঘটনায় ছাত্রীর দাদা মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন শিক্ষক।

জানা যায়, কাঠালিয়া তাজেম আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. জহিরুল ইসলাম ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ঐ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে পরীক্ষায় ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে গত ডিসেম্বর মাস থেকে কয়েক দফা ধর্ষণ করেন জহিরুল ইসলাম। এতে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি ওই ছাত্রী শিক্ষক জহিরুল ইসলামকে জানালে তিনি পেটে টিউমার হয়েছে বলে তাকে চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী নিয়ে গর্ভপাত করান।
এ ঘটনা জানাজানি হলে জহিরুল ইসলামকে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও অভিভাবকরা মানববন্ধন করে। পরে গত ১ জুলাই ঐ ছাত্রীর দাদা বাদী হয়ে আমতলী থানায় জহিরুল ইসলামকে আসামি করে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার সকাল ১০টার দিকে পুলিশ শিক্ষককে গ্রেফতার করে।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

বরগুনা ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে বার বার ধর্ষণ, স্কুলছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা

আপডেট: ১০:২৪:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০১৯

নতুনেরকথা অনলাইন ডেস্কঃ

বরগুনার আমতলীতে ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে ছাত্রীকে একাধিক বার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এতে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে চিকিৎসার কথা বলে পটুয়াখালী নিয়ে গর্ভপাত করান ওই শিক্ষক। এই ঘটনায় ছাত্রীর দাদা মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন শিক্ষক।

জানা যায়, কাঠালিয়া তাজেম আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. জহিরুল ইসলাম ২০১৫ সালের ২২ জুলাই ঐ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে পরীক্ষায় ফেল করানোর ভয় দেখিয়ে গত ডিসেম্বর মাস থেকে কয়েক দফা ধর্ষণ করেন জহিরুল ইসলাম। এতে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি ওই ছাত্রী শিক্ষক জহিরুল ইসলামকে জানালে তিনি পেটে টিউমার হয়েছে বলে তাকে চিকিৎসার জন্য পটুয়াখালী নিয়ে গর্ভপাত করান।
এ ঘটনা জানাজানি হলে জহিরুল ইসলামকে গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও অভিভাবকরা মানববন্ধন করে। পরে গত ১ জুলাই ঐ ছাত্রীর দাদা বাদী হয়ে আমতলী থানায় জহিরুল ইসলামকে আসামি করে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার সকাল ১০টার দিকে পুলিশ শিক্ষককে গ্রেফতার করে।