চাঁদপুরে নিবন্ধিত ৪৩ হাজার ৭৭৫ জেলের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান শুরু

  • আপডেট: ০৯:৫১:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
  • ২৫

ছবি-নতুনেরকথা।

 নিষিদ্ধ সময়ে মাছ আহরণ থেকে বিরত থাকা ৪৩ হাজার ৭৭৫জন নিবন্ধিত জেলের মাঝে খাদ্য সহায়তা হিসেবে ২৫ কেজি করে চাল প্রদান করা শুরু হয়েছে। প্রজনন রক্ষায় চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মেঘনা নদীর পশ্চিমে সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নে ২ হাজার ৪৩৭ জেলের মাঝে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণের মাধ্যমে এ খাদ্য সহায়তা প্রদান শুরু হয়েছে।

চাল বিতরণ কালে সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, ইউনিয়ন প্রশাসনকি কর্মকর্তাসহ স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।

সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান জানান, সরকারি নির্দেশনার আলোকে ১১ থেকে ১৩ অক্টোবর এর মধ্যে এসব বরাদ্দকৃত চাল বিতরণ করার কথাছিল। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটে অনেক ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি উপস্থিত না থাকায় খাদ্য গুদাম থেকে চাল উত্তোলনসহ বিতরণ কার্যক্রম বিলম্ব হয়।

জেলা মৎস্য অফিসের জরিপ কর্মকর্তা ফারহানা আক্তার রুমা জানান, জেলায় ৪৭হাজার ১৫৩জন নিবন্ধিত জেলে থাকলেও বিজিএফ বরাদ্দ এসেছে ৪৩হাজার ৭৭৫জনের। এর মধ্যে মতলব উত্তর উপজেলায় ৮২১৭জন, মতলব দক্ষিণে ৫৩১৮, সদর উপজেলায় ১৯৯৮৪ এবং হাইমচর উপজেলায় ১০২৫৬জনের জন্য ২৫ কেজি করে ১হাজার ৯৪ টন ৩৭৫ কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী’র সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ব্যাপক জনসমাগম

চাঁদপুরে নিবন্ধিত ৪৩ হাজার ৭৭৫ জেলের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান শুরু

আপডেট: ০৯:৫১:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

 নিষিদ্ধ সময়ে মাছ আহরণ থেকে বিরত থাকা ৪৩ হাজার ৭৭৫জন নিবন্ধিত জেলের মাঝে খাদ্য সহায়তা হিসেবে ২৫ কেজি করে চাল প্রদান করা শুরু হয়েছে। প্রজনন রক্ষায় চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মেঘনা নদীর পশ্চিমে সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নে ২ হাজার ৪৩৭ জেলের মাঝে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণের মাধ্যমে এ খাদ্য সহায়তা প্রদান শুরু হয়েছে।

চাল বিতরণ কালে সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, ইউনিয়ন প্রশাসনকি কর্মকর্তাসহ স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।

সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান জানান, সরকারি নির্দেশনার আলোকে ১১ থেকে ১৩ অক্টোবর এর মধ্যে এসব বরাদ্দকৃত চাল বিতরণ করার কথাছিল। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটে অনেক ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি উপস্থিত না থাকায় খাদ্য গুদাম থেকে চাল উত্তোলনসহ বিতরণ কার্যক্রম বিলম্ব হয়।

জেলা মৎস্য অফিসের জরিপ কর্মকর্তা ফারহানা আক্তার রুমা জানান, জেলায় ৪৭হাজার ১৫৩জন নিবন্ধিত জেলে থাকলেও বিজিএফ বরাদ্দ এসেছে ৪৩হাজার ৭৭৫জনের। এর মধ্যে মতলব উত্তর উপজেলায় ৮২১৭জন, মতলব দক্ষিণে ৫৩১৮, সদর উপজেলায় ১৯৯৮৪ এবং হাইমচর উপজেলায় ১০২৫৬জনের জন্য ২৫ কেজি করে ১হাজার ৯৪ টন ৩৭৫ কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।