এইচএসসির পাশের হারে কুমিল্লা বোর্ডে ৫ম ও চাঁদপুর জেলায় প্রথম ড. মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ

  • আপডেট: ১০:১৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
  • ০ Views

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড অধিনে প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় কচুয়া উপজেলায় ৯টি কলেজ থেকে ২ হাজার ১ শত ৮৫জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে, ১শত ৩৬ জন জিপিএ-৫সহ ১ হাজার ৭ শত ৩৮ জন উর্ত্তীন হয়। পাশের হার শতকার ৮০ ভাগ। ফলাফলে কচুয়ার একমাত্র মহিলা কলেজ ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ ১৩তম বারের মতো চাঁদপুর জেলায় ফলাফলে প্রথম স্থান অর্জন করে সবার শীর্ষে রয়েছে । ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ থেকে ১শত ৭৪ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ সহ সবাই কৃতকার্য হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ মো. শহীদুল ইসলাম জানান এ বছর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭৫জন ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৫৮জন জিপিএ-৫, ব্যবসায় শিক্ষায় বিভাগ থেকে ২৩জন ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৭জন জিপিএ-৫ ও মানবিক বিভাগ থেকে ৭৬জন অংশ গ্রহন করে ৭জন জিপিএ-৫ পেয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বের্ডে পঞ্চম স্থান অর্জন করেছে।

কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব আলহাজ্ব মো: গোলাম হোসেন স্যারের নির্দেশনা , শিক্ষক , শিক্ষার্থী, অভিভাবকের প্রচেষ্টায় এ ফলাফল অর্জিত হয়েছে। সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ থেকে ৩৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১২জন জিপিএ-৫সহ ৩০৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮৭%, শেখমুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ থেকে ১৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে৪ জন জিপিএ-৫সহ ১৪৭জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮৩%।

সাচার ডিগ্রি কলেজ থেকে ৩৫৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১৭ জন জিপিএ-৫সহ ২৮৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮১%।

পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ থেকে ৪১৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১৪জন জিপিএ-৫সহ ২৬৫জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৬৪%।

নুরুল আজাদ কলেজ থেকে ৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন ক৬ে৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮১%।

আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৪ জন জিপিএ-৫সহ ২৯৪জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৯%।

চাঁদপুর এমএ খালেক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩ জন জিপিএ-৫সহ ৯৪জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৮%।

নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১১৫জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৪৬%।

নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ ও নুরুল আজাদ কলেজ থেকে কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়নি। নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজের পাশের হার ৪৬% ও পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ পাশের হার ৬৪%।

অপরদিকে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধিনে কচুয়া উপজেলায় ১৩ টি মাদ্রাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় ৪ শত ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন ৫০ জন জিপিএ-৫ সহ ৪ শত ৯ জন কৃতকার্য হয় । আলিম পরীক্ষায় পাশের হার শতকার ৯৬ ভাগ। কচুয়ায় আলিম পরীক্ষায় শতভাগ ফলাফল অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান ৭টি।

সর্বাধিক পঠিত

ইতিহাস গড়ে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পদে আইএসআই প্রধান

এইচএসসির পাশের হারে কুমিল্লা বোর্ডে ৫ম ও চাঁদপুর জেলায় প্রথম ড. মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ

আপডেট: ১০:১৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড অধিনে প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় কচুয়া উপজেলায় ৯টি কলেজ থেকে ২ হাজার ১ শত ৮৫জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে, ১শত ৩৬ জন জিপিএ-৫সহ ১ হাজার ৭ শত ৩৮ জন উর্ত্তীন হয়। পাশের হার শতকার ৮০ ভাগ। ফলাফলে কচুয়ার একমাত্র মহিলা কলেজ ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ ১৩তম বারের মতো চাঁদপুর জেলায় ফলাফলে প্রথম স্থান অর্জন করে সবার শীর্ষে রয়েছে । ড.মনসুরউদ্দীন মহিলা কলেজ থেকে ১শত ৭৪ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ সহ সবাই কৃতকার্য হয়।

কলেজের অধ্যক্ষ মো. শহীদুল ইসলাম জানান এ বছর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৭৫জন ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৫৮জন জিপিএ-৫, ব্যবসায় শিক্ষায় বিভাগ থেকে ২৩জন ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৭জন জিপিএ-৫ ও মানবিক বিভাগ থেকে ৭৬জন অংশ গ্রহন করে ৭জন জিপিএ-৫ পেয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বের্ডে পঞ্চম স্থান অর্জন করেছে।

কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ও সচিব আলহাজ্ব মো: গোলাম হোসেন স্যারের নির্দেশনা , শিক্ষক , শিক্ষার্থী, অভিভাবকের প্রচেষ্টায় এ ফলাফল অর্জিত হয়েছে। সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ থেকে ৩৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১২জন জিপিএ-৫সহ ৩০৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮৭%, শেখমুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ থেকে ১৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে৪ জন জিপিএ-৫সহ ১৪৭জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮৩%।

সাচার ডিগ্রি কলেজ থেকে ৩৫৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১৭ জন জিপিএ-৫সহ ২৮৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮১%।

পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ থেকে ৪১৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে১৪জন জিপিএ-৫সহ ২৬৫জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৬৪%।

নুরুল আজাদ কলেজ থেকে ৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন ক৬ে৩জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৮১%।

আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১৪ জন জিপিএ-৫সহ ২৯৪জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৯%।

চাঁদপুর এমএ খালেক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৩ জন জিপিএ-৫সহ ৯৪জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৯৮%।

নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১১৫জন কৃতকার্য হয়,পাশের হর ৪৬%।

নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ ও নুরুল আজাদ কলেজ থেকে কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়নি। নিন্দপুর এমকে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজের পাশের হার ৪৬% ও পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ পাশের হার ৬৪%।

অপরদিকে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধিনে কচুয়া উপজেলায় ১৩ টি মাদ্রাসা থেকে আলিম পরীক্ষায় ৪ শত ২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন ৫০ জন জিপিএ-৫ সহ ৪ শত ৯ জন কৃতকার্য হয় । আলিম পরীক্ষায় পাশের হার শতকার ৯৬ ভাগ। কচুয়ায় আলিম পরীক্ষায় শতভাগ ফলাফল অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান ৭টি।