ফরিদগঞ্জে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা!

  • আপডেট: ১০:৪৮:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪
  • ৫৭

ছবি-সংগৃহিত।

উপজেলার সাচনমেঘ ভূঁইয়া বাড়িতে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করে। ঠিক কী কারণে ঐ কিশোরী আত্মহত্যা করেছে তার সঠিক কারণ জানা যায়নি। থানা সূত্রে জানা যায়, ২৯ জুলাই বিকালে সকলের অগোচরে সেমিপাকা ঘরের ফ্যানের সাথে ওড়না প্যাঁচিয়ে সুমাইয়া আক্তার (১৩) গলায় ফাঁস দেয়। সুমাইয়া আক্তারের পিতা মো. আ. আজিজ মানিক (৪৪)। সুমাইয়া আক্তার টোরা মুন্সির হাট উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ঘটনাস্থান পরিদর্শন করেন এবং মৃত দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেন। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত লাশ দাপন সম্পন্ন হয়েছে।

মৃত সুমাইয়ার আত্মীয়-স্বজন বলেন- দুপুরের খাবার দাবার করে সে রুমে যায়। সবাই ভেবেছে দুপুরে ঘুমাতে গেছে। বাড়ির অন্যরা পারিবারিক কাজে ব্যস্ত। বেশ কিছু সময় পর মেয়েটির মা সে রুমে প্রেবেশ করে দেখে সুমাইয়া ঝুলে আছে। তার ডাক চিৎকারে সবাই এসে তাকে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামায় এবং তাকে মৃত দেখতে পায়। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদগঞ্জ থানায় ফোন দিয়ে ঘটনা জানায়।

এস.আই মাহাবুব বলেন- আমরা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই এবং মৃতদেহ নিয়ে এসে ময়না তদন্তের জন্য চাঁদপুর পাঠিয়ে দেই। তার পরিবার চেয়েছে ময়না তদন্ত ছাড়াই মৃতদেহ নিয়ে যেতে কিন্তু পরবর্তী জামেলা এড়াতে আমরা মৃতদেহটিকে মর্গে পাঠাই। তবে কি কারণে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছেন সেটি জানতে পারিনি।

Tag :

সম্পাদক ও প্রকাশক:
মোঃ মহিউদ্দিন আল আজাদ

মোবাইল : ০১৭১৭-৯৯২০০৯ (নিউজ) বিজ্ঞাপন : ০১৬৭০-৯০৭৩৬৮
ইমেইলঃ notunerkotha@gmail.com

দেশে HMPV ভাইরাসে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক

ফরিদগঞ্জে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা!

আপডেট: ১০:৪৮:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪

উপজেলার সাচনমেঘ ভূঁইয়া বাড়িতে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করে। ঠিক কী কারণে ঐ কিশোরী আত্মহত্যা করেছে তার সঠিক কারণ জানা যায়নি। থানা সূত্রে জানা যায়, ২৯ জুলাই বিকালে সকলের অগোচরে সেমিপাকা ঘরের ফ্যানের সাথে ওড়না প্যাঁচিয়ে সুমাইয়া আক্তার (১৩) গলায় ফাঁস দেয়। সুমাইয়া আক্তারের পিতা মো. আ. আজিজ মানিক (৪৪)। সুমাইয়া আক্তার টোরা মুন্সির হাট উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ঘটনাস্থান পরিদর্শন করেন এবং মৃত দেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেন। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত লাশ দাপন সম্পন্ন হয়েছে।

মৃত সুমাইয়ার আত্মীয়-স্বজন বলেন- দুপুরের খাবার দাবার করে সে রুমে যায়। সবাই ভেবেছে দুপুরে ঘুমাতে গেছে। বাড়ির অন্যরা পারিবারিক কাজে ব্যস্ত। বেশ কিছু সময় পর মেয়েটির মা সে রুমে প্রেবেশ করে দেখে সুমাইয়া ঝুলে আছে। তার ডাক চিৎকারে সবাই এসে তাকে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামায় এবং তাকে মৃত দেখতে পায়। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদগঞ্জ থানায় ফোন দিয়ে ঘটনা জানায়।

এস.আই মাহাবুব বলেন- আমরা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই এবং মৃতদেহ নিয়ে এসে ময়না তদন্তের জন্য চাঁদপুর পাঠিয়ে দেই। তার পরিবার চেয়েছে ময়না তদন্ত ছাড়াই মৃতদেহ নিয়ে যেতে কিন্তু পরবর্তী জামেলা এড়াতে আমরা মৃতদেহটিকে মর্গে পাঠাই। তবে কি কারণে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছেন সেটি জানতে পারিনি।