চলতি বছর হাজীগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় ৩৪১৭ জন অংশগ্রহণ করে পাশ করেছে ৩১৩১ জন। পাশের হার ৯১.৬৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪০১ জন, এ গ্রেড ১০৭৭ জন, এ মাইনাস ৫৮৮ জন, বি গ্রেড ৫৯৯ জন, সি গ্রেড ৪৮৪ জন ও ডি গ্রেড ২২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৮৬ জন।
রোববার (১২ মে) প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী উপজেলার ৩৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬টি প্রতিষ্ঠানের কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পায়নি এবং উপজেলার ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাশ করার গৌরব অর্জন করেছে। এর মধ্যে হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ধড্ডা পপুলার উচ্চ বিদ্যালয়, মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মৈশাইদ পল্লী মঙ্গল এজি উচ্চ বিদ্যালয় ও আলবান্না বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
এ বছর উপজেলায় জিপিএ-৫ এর দিক থেকে সেরা হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাই স্কুল এন্ড কলেজ। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৩২২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৩১১ জন। পাশের হার ৯৬.৫৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৯ জন, এ গ্রেড ১৩০ জন, এ মাইনাস ৩২ জন, বি গ্রেড ৪১ জন ও সি গ্রেড ১৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১১ জন।
দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২০১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাশ করার গৌরব অর্জন করেছে। পাশকরা শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮১ জন, এ গ্রেড ৮০ জন, এ মাইনাস ২৯ জন ও বি গ্রেড ১১ জন।
তৃতীয় অবস্থানে বলাখাল চন্দ্রবাণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১৪৬ জন। পাশের হার ৯২.৪১ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪ জন, এ গ্রেড ৪৭ জন, এ মাইনাস ৩৭ জন, বি গ্রেড ২৪ জন ও সি গ্রেড ১৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১২ জন। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে বলাখাল জেএন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কারিগরি কলেজ। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৯২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৮৬ জন। পাশের হার ৯৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯ জন, এ গ্রেড ২৩ জন, এ মাইনাস ১৯ জন, বি গ্রেড ১১ জন ও সি গ্রেড ১৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
শতভাগ পাশ করা অপর প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে ধড্ডা পপুলার উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৯৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপি- ৫ পেয়েছে ১৩ জন, গ্রেড ৪২ জন, এ মাইনাস ২৪ জন, বি গ্রেড ১২ জন ও সি গ্রেড ২ জন। মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৭ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৮ জন, সি গ্রেড ৫ জন ও ডি গ্রেড ১ জন।
মৈশাইদ পল্লী মঙ্গল এজি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৯ জন, এ মাইনাস ৬ জন, বি গ্রেড ৯ জন ও সি গ্রেড ৬ জন। আল বান্না বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে থেকে ৩৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ১৭ জন, এ মাইনাস ১০ জন, বি গ্রেড ৩ জন ও সি গ্রেড ৫ জন।
এছাড়াও পিরোজপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৮৬ জন। পাশের হার ৯৬.৬৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন, এ গ্রেড ১৯ জন, এ মাইনাস ২৯ জন, বি গ্রেড ১৮ জন, সি গ্রেড ১১ জন ও ডি গ্রেড পেয়েছেন ১ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩ জন।
রাজারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১১০ জন। পাশের হার ৯২.৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন, এ গ্রেড ২৯ জন, এ মাইনাস ২৮ জন, বি গ্রেড ২২ জন ও সি গ্রেড ৩৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন।
বাকিলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১২৪ জন। পাশের হার ৯৫.৩৮ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, এ গ্রেড ৩৩ জন, এ মাইনাস ২৮ জন, বি গ্রেড ৩১ জন ও সি গ্রেড ১৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
পালিশারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১১২ জন। পাশের হার ৮৩.৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন, এ গ্রেড ৩৮ জন, এ মাইনাস ১৫ জন, বি গ্রেড ২০ জন, সি গ্রেড ৩১ জন ও ডি গ্রেড ১ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২২ জন।
রান্ধুনিমূড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৯৮ জন। পাশের হার ৭৮.৪০ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ২৫ জন, এ মাইনাস ১৬ জন, বি গ্রেড ১৯ জন, সি গ্রেড ৩৪ জন ও ডি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন।
রামচন্দ্রপুর ভুঞা একাডেমি থেকে ৮৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৮০ জন। পাশের হার ৯৫.২৩ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ জন, এ গ্রেড ৩১ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৪ জন।
সুহিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১১০ জন। পাশের হার ৯৬.৫২ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড ৯ জন, এ মাইনাস ৫ জন, বি গ্রেড ৩ জন ও সি গ্রেড ৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
সপ্তগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ২৫ জন। পাশের হার ৭৫.৭৫ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ জন, এ গ্রেড ৩১ জন, এ মাইনাস ১২ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৮ জন।
হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৬৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১৪৫ জন। পাশের হার ৮৮.৯৬ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন, এ গ্রেড ৪৭ জন, এ মাইনাস ২০ জন, বি গ্রেড ৩৫ জন, সি গ্রেড ১৯ জন ও ডি গ্রেড ৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৮ জন।
বোরখাল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১৬ জন। পাশের হার ৮৮.৮৯ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৪ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ৩ জন ও সি গ্রেড ৫ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২ জন।
নাসিরকোট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১০১ জন। পাশের হার ৯১.৮২ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড ৪৫ জন, এ মাইনাস ১১ জন, বি গ্রেড ২০ জন ও সি গ্রেড ২১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন।
বড়কুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৩৮ জন। পাশের হার ৯৭.৪৪ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড ১৮ জন, এ মাইনাস ৭ জন, বি গ্রেড ৬ জন ও সি গ্রেড ৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন।
রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৩৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ২১৪ জন। পাশের হার ৯১.৮৫ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬ জন, এ গ্রেড ৮৪ জন, এ মাইনাস ৩০ জন, বি গ্রেড ৪৮ জন, সি গ্রেড ৩৫ জন ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৯ জন।
জগন্নাথপুর হাজী এরশাদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১০৫ জন। পাশের হার ৯২.১১ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, এ গ্রেড ৪২ জন, এ মাইনাস ১৭ জন, বি গ্রেড ২৩ জন, সি গ্রেড ১০ জন ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন।
মেনাপুর বাদশা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১৩৩ জন। পাশের হার ৯৩.৬৬ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন, এ গ্রেড ৫৩ জন, এ মাইনাস ১৭ জন, বি গ্রেড ২১ জন ও সি গ্রেড ৩৯ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন।
টংগীরপাড় হাটিলা ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৬৩ জন। পাশের হার ৭২.৪ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ গ্রেড ১৪ জন, এ মাইনাস ১৬ জন, বি গ্রেড ১৮ জন ও সি গ্রেড ১৩ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৪ জন।
শ্রীপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৯ জন। পাশের হার ৮৩.০৫ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড ১০ জন, এ মাইনাস ৮ জন, বি গ্রেড ১১ জন, সি গ্রেড ১৭ জন ও ডি গ্রেড ২ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১০ জন।
বেলচোঁ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৭৫ জন। পাশের হার ৯২.৫৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন, এ গ্রেড ২১ জন, এ মাইনাস ২০ জন, বি গ্রেড ১৬ জন, সি গ্রেড ১২ জন ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
প্যারাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৬১ জন। পাশের হার ৮৮.৪১ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন, এ গ্রেড ২১ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ৮ জন, সি গ্রেড ১০ জন ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।
বলিয় উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ১৩৭ জন। পাশের হার ৯৬.৪৮ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন, এ গ্রেড ৪২ জন, এ মাইনাস ৩১ জন, বি গ্রেড ৩০ জন, সি গ্রেড ১৮ জন ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন।
বড়কুল রামকানাই উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৪৩ জন। পাশের হার ৬৯ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন, এ গ্রেড ১১ জন, এ মাইনাস ১ জন, বি গ্রেড ১২ জন, সি গ্রেড ১১ জন ও ডি গ্রেড ১ এবং অকৃতকার্য হয়েছে ১৯ জন।
দেশগাঁও জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৯২ জন। পাশের হার ৯২ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন, এ গ্রেড ২৯ জন, এ মাইনাস ১৭ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ২৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন।
মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৭২ জন। পাশের হার ৮৪.৭১ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন, এ গ্রেড ২৫ জন, এ মাইনাস ১৩ জন, বি গ্রেড ১১ জন, সি গ্রেড২১ জন ও ডি গ্রেড ১ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ২৭ জন।
অলিপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৪৮ জন। পাশের হার ৮৪.২১ শতাংশ। এর মধ্যে এ গ্রেড পেয়েছে ৫ জন, এ মাইনাস ১৮ জন, বি গ্রেড৭ জন ও সি গ্রেড ১৮ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৯ জন।
আল কাউসার স্কুল থেকে ৭৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে পাশ করেছে ৬৬ জন। পাশের হার ৯০.৪১ শতাংশ। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন, এ গ্রেড ৩১ জন, এ মাইনাস ৩ জন, বি গ্রেড ১৪ জন ও সি গ্রেড ৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৭ জন।