পদ্মা সেতুকে দেশের স্বপ্ন ও গর্ব হিসেবে অভিহিত করে রাষ্ট্রদূত বলেন।

  • আপডেট: ১০:০৩:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জুন ২০২২
  • ১৬

পদ্মা সেতুকে দেশের স্বপ্ন ও গর্ব হিসেবে অভিহিত করে রাষ্ট্রদূত বলেন

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকো বলেছেন, জাপান রূপকল্প-২০৪১ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের উন্নয়নের যাত্রায় জাপান পাশে থাকবে।

মঙ্গলবার রাজধানীতে তার বাসায় সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, জাপান একটি শিল্প করিডোর নির্মাণের জন্য বে অফ বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট (বিআইজি-বি) উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্পের ওপর দৃষ্টি দিচ্ছে।

তবে রাষ্ট্রদূত বলেন, তিনি নিশ্চিত যে, জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিআইজি-বি এলাকার বাইরের সম্ভাবনা খোঁজার আরও সুযোগ থাকবে কারণ, এই পদ্মা সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ বাড়বে।

পদ্মা সেতুকে দেশের স্বপ্ন ও গর্ব হিসেবে অভিহিত করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার জন্য কী করতে পারে- এটি তার বড় প্রমাণ। তিনি বলেন, এটি বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধিও আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে।

দূত বলেন, এ মাসে পদ্মা সেতু এবং এ বছরের শেষ নাগাদ মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন মানসম্মত অবকাঠামো উদ্বোধনের নজির সৃষ্টির মাধ্যমে ২০২২ সাল বাংলাদেশের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

শাহরাস্তিতে প্রবাসীর ঘরে দুর্ধর্ষ চুরি

পদ্মা সেতুকে দেশের স্বপ্ন ও গর্ব হিসেবে অভিহিত করে রাষ্ট্রদূত বলেন।

আপডেট: ১০:০৩:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জুন ২০২২

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকো বলেছেন, জাপান রূপকল্প-২০৪১ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের উন্নয়নের যাত্রায় জাপান পাশে থাকবে।

মঙ্গলবার রাজধানীতে তার বাসায় সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, জাপান একটি শিল্প করিডোর নির্মাণের জন্য বে অফ বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট (বিআইজি-বি) উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্পের ওপর দৃষ্টি দিচ্ছে।

তবে রাষ্ট্রদূত বলেন, তিনি নিশ্চিত যে, জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিআইজি-বি এলাকার বাইরের সম্ভাবনা খোঁজার আরও সুযোগ থাকবে কারণ, এই পদ্মা সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ বাড়বে।

পদ্মা সেতুকে দেশের স্বপ্ন ও গর্ব হিসেবে অভিহিত করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার জন্য কী করতে পারে- এটি তার বড় প্রমাণ। তিনি বলেন, এটি বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধিও আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে।

দূত বলেন, এ মাসে পদ্মা সেতু এবং এ বছরের শেষ নাগাদ মেট্রোরেলসহ বিভিন্ন মানসম্মত অবকাঠামো উদ্বোধনের নজির সৃষ্টির মাধ্যমে ২০২২ সাল বাংলাদেশের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে