• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ৯ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২৬শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৭ এপ্রিল, ২০২২
সর্বশেষ আপডেট : ৭ এপ্রিল, ২০২২

সেলিম চেয়ারম্যানের দূর্নীতি তদন্তে সত্যতা পেলো দুদক

অনলাইন ডেস্ক
[sharethis-inline-buttons]

চাঁদপুরের লক্ষীপুরের ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খানের বিরুদ্ধে আনিত চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি অধিগ্রহণে অনিয়ম ও মেঘনা নদীতে অনুমোদনহীন বালু উত্তোলন করে অবৈধ বালু ব্যবসার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে সত্যতা পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (৬ এপ্রিল) এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা সংক্রান্ত দুদক জনসংযোগের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি অধিগ্রহণে সুকৌশলে জমির মূল্য প্রায় ২০ গুণ বেশি দেখিয়ে সরকারের প্রায় ৩৬০ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি করা হয়েছে।

একই সাথে মেঘনা নদীতে অনুমোদনহীন বালু উত্তোলন করে পরিবেশ ও প্রাণ বৈচিত্র্যের অপরিসীম ক্ষতি এবং অবৈধ বালু ব্যবসার মাধ্যমে সরকারের বিপুল রাজস্বক্ষতির অভিযোগেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।

অভিযানকালে দুদকের টিম চাঁদপুর সদর উপজেলার লক্ষীপুর মৌজায় চাঁদপুর-হাইমচর সড়কের পাশে মেঘনা নদী থেকে ৮০০ মিটার দূরত্বে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তাবিত জমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে।

এছাড়াও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা রেজিস্টারের কার্যালয়, বিআইডব্লিউটিএ ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন থেকে অভিযোগ সম্পর্কিত রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে দুদকের টিম।

সংগৃহীত রেকর্ডপত্রে চাঁদপুর জেলার পদ্মা-মেঘনা নদী অংশে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের ফলে প্রকৃতি-পরিবেশ বিনষ্টসহ রাজস্বক্ষতি এবং প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণে সরকারের বিরাট অঙ্কের অর্থ লুটপাটের দুরভিসন্ধি সম্পর্কে আনিত অভিযোগের সত্যতা পায়।

দুদক, সজেকা, কুমিল্লা’র সহকারী পরিচালক রাফী মো. নাজমুস্ সা’দাৎ-এর নেতৃত্বে এই এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযান পরিচালনাকারী টিম এ বিষয়ে জড়িত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে দ্রুতই কমিশনের নিকট বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

তথ্যসুত্রঃ- একাত্তর টিভি অনলাইন।

Sharing is caring!

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

  • চাঁদপুর সদর এর আরও খবর
error: Content is protected !!