• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ২২ জানুয়ারি, ২০২২
সর্বশেষ আপডেট : ২২ জানুয়ারি, ২০২২

৫ম বারের মতো সিআইপি হলেন হাজীগঞ্জের কৃতী সন্তান জয়নাল আবেদীন মজুমদার

অনলাইন ডেস্ক
[sharethis-inline-buttons]
৫ম বারের মতো সিআইপি হলেন হাজীগঞ্জের কৃতী সন্তান জয়নাল আবেদীন মজুমদার
৫ম বারের মতো সিআইপি হলেন হাজীগঞ্জের কৃতী সন্তান জয়নাল আবেদীন মজুমদার

দেশের রপ্তানী বাণিজ্যে (চামড়াজাত দ্রব্য) বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরো কর্তৃক এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাজীগঞ্জের কৃতী সন্তান জয়নাল আবেদীন মজুমদার ৫ম বারের মতো সিআইপি (রপ্তানী)-২০১৮ হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। গতকাল ২০ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশীর কাছ থেকে সিআইপি কার্ড গ্রহণ করেন।

জয়নাল আবেদীন মজুমদার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং বিবিজে লেদার গুডস লিমিটেড পাঁচবার রপ্তানীতে (চামড়াজাত দ্রব্য) জাতীয় রপ্তানী ট্রফি অর্জন করে।

উল্লেখ্য, জয়নাল আবেদীন মজুমদার দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআই-এর স্ট্যান্ডিং কমিটি অন হাইড এন্ড স্কিন, লেদার এন্ড লেদার গুডস এন্ড আর্টিফিসিয়াল লেদার কমিটির ২০২১-২০২৩ সালের জন্যে কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদার গুডস এন্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশনের ২০২২-২০২৩ সালের জন্যে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এভাবে তিনি দেশের চামড়া শিল্পের বিকাশ ও প্রসারে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছেন।

চামড়াখাত ও রপ্তানী বাণিজ্যে ভূমিকা ছাড়াও দেশের শিক্ষাব্যবস্থাতেও রয়েছে তাঁর বিশেষ অবদান। তাঁর নিজ গ্রাম হাজীগঞ্জ উপজেলার ৩নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের সিহিরচোঁতে তিনি গড়ে তোলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়।

শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্যে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কর্তৃক ২০১৯ সালে তিনি জেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী মনোনীত হন।

জানা গেছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ধারবাহিকতায় জয়নাল আবেদীন মজুমদার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনার মধ্যম পর্যায় অর্থাৎ যুগোপযোগী মিডলেভেল ম্যানেজমেন্ট নির্মাণের জন্যে তাঁর প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকর্তা ও শ্রমিককে নিয়মিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মশালার আয়োজন করেন। এ সকল কর্মশালা তিনি নিজে এবং দেশী-বিদেশী প্রশিক্ষক দ্বারা পরিচালনা করেন। এভাবে আমাদের দেশের উৎপাদন ক্ষেত্রে দুর্বল মিডলেভেল ম্যানেজমেন্টকে দক্ষ ও যোগ্যতর করে শক্তিশালী শ্রমব্যবস্থা নির্মাণে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন।

তাঁর এ সকল সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা দেশ এবং দেশের শিক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে বলে আশাবাদী সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহল।

তাঁর এই কর্মজীবন ও সম্মানপ্রাপ্তিতে চাঁদপুরবাসী গর্বিত। তার জন্যে শুভকামনা ও আন্তরিক অভিনন্দন জানানো হয়।

Sharing is caring!

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

error: Content is protected !!