নিজস্ব প্রতিনিধি:
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালটি প্রথমে খুব কম বেডের ছিলো বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা হাসপাতালটিকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করেছেন।
পরবর্তীতে তিনি আমাদেরকে নতুন একটি মেডিকেল কলেজ উপহার দিয়েছেন। ১৬ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে হাসপতালের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শণ শেষে ব্যাস্থাপনা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি উক্ত কথা বলেন।
মন্ত্রী হাসপাতালের অবব্যবস্থাপনা বিষয়ে ক্ষোভের সাথে বলেন, আপনারা সবাই ঠিকভাবে কাজ করবেন তা না হলে আপনাকে বদলি হতেই হবে। কোথাও অব্যাবস্থাপনা হলে আমি বৗাস্থা গ্রহণ করবোই। আপনারা অনেকেই আরছন দায়িত্ব পালন ঠিকভাবে করেন কিন্তু অনেকেই আছেন যারা তার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করেন না। জনবল সংকট রয়েছে তা আমি মন্ত্রীমহোদয়ের সাথে কথা বলেছি।
কিছু ডাক্তারের কারনে গাইনি কনসালটেন্টে থাকতে চায় না তা কিন্তু নয় তাদের চাঁদপুরর থাকতে দেওয়া হয় না। অনেকে হাসপতালে বসে প্রাইভেট প্রেকটিস করেন। হাসপতালে সময় কমদিয়ে বাইরে রোগী দেখতে চলে যান। এসকল কাজ বন্ধ করতে হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, পরিপূর্ণভাবে মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম শুরু হলে একটি বড় পরিসরে সুন্দর হাসপাতাল পরিষেবা জনগণ পাবে। পর্যায়ক্রমে হাসপাতালের সেবার পরিধি আরও বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। যাতে করে আশপাশের জেলার রোগীরা এখানে এসে সেবা নিতে পারেন।
সভার আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার মোঃ মিলন মাহমুদ পিপিএম বার, চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডাক্তার জামাল সালেহ উদ্দিন, তত্ত্বাবধায়ক ডা. এ কে এম মাহবুবুর রহমান, চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র জিল্লুর রহমান জুয়েল, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, সাবেক সভাপতি কাজী শাহাদাত, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহসান উল্লা, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, আরএমও ডাক্তার সুজাউদৌল্লা রুবেল, ডা. সালেহে আহমেদ ও অ্যাডভোকেট সাউফুউদ্দিন বাবু প্রমূখ।