হাজীগঞ্জে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৪ জন, পাশের হার ৮২.৯৭%

  • আপডেট: ১০:৫০:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মে ২০২০
  • ৩১

ফাইল ছবি-নতুনেরকথা।

হাজীগঞ্জ, ৩১ মে, রবিবার:

চলতি বছর অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এসএসসি) প্রকাশিত ফলাফলে হাজীগঞ্জে শতভাগ পাশের কোন প্রতিষ্ঠান নেই। এ বছর উপজেলার ৩৩টি বিদ্যালয় থেকে ৩৮২৮ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩১৭৬ জন। পাশের হার শতকরা ৮২.৯৭। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৪ জন পরীক্ষার্থী।

উপজেলার ৩৩টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৩ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাইস্কুল এন্ড কলেজ থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৯২ জন। পাশের হার শতকরা ৮৭.১৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৪ জন পরীক্ষার্থী।

এর পরেই রয়েছে হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৭৭ জন অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৭১ জন। পাশের হার শতকরা ৯৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৩ জন পরীক্ষার্থী।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩০ জন। পাশের হার শতকরা ৮৩.৩৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন পরীক্ষার্থী।

চতুর্থ স্থানে রয়েছে বলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০৩ জন। পাশের হার শতকরা ৭৮.০৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন পরীক্ষার্থী।

বলাখাল চন্দ্রবান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১১ জন। পাশের হার শতকরা ৯০.২৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন পরীক্ষার্থী।

রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩১৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৫৫ জন। পাশের হার শতকরা ৮১.৪৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন পরীক্ষার্থী।

জগন্নাথপুর হাজী এরশাদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩১ জন। পাশের হার শতকরা ৭৪.৮৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন পরীক্ষার্থী।

প্যারাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮.৭৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন পরীক্ষার্থী।

নাসিরকোট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩৯ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩৭ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮.৫৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন পরীক্ষার্থী।

রাজারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৫১ জন। পাশের হার শতকরা ৭৮.২৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

পালিশারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪১ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৭ জন। পাশের হার শতকরা ৫৪.৬৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৪৫ জন। পাশের হার শতকরা ৯৯.৩২। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

বলাখাল জে.এন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কারিগরি কলেজ থেকে ৫১ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৭ জন। পাশের হার শতকরা ৯২.১৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

পিরোজপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১৫ জন। পাশের হার শতকরা ৯৫.৮৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

সুহিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১২৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯৯.২১। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

আল কাউসার স্কুল থেকে ৮৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৯৭.৫৯। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

হাটিলা টঙ্গিরপাড় ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৬১.৩০। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

বাকিলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০৩ জন। পাশের হার শতকরা ৮৩.৭৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

রামচন্দ্রপুর ভুইয়া একাডেমি থেকে ১০৮ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯০.৭৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

ধড্ডা পপুলার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

দেশগাঁও জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৮ জন। পাশের হার শতকরা ৫৩.০৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০৪ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৮ জন। পাশের হার শতকরা ৭৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

বড়কুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৬০ জন। পাশের হার শতকরা ৯৫.২৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

এ ছাড়াও রান্ধুনীমূড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০১ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৮০.২০।

সপ্তগ্রাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৯ জন। পাশের হার শতকরা ৬৭.৪৪।

বোরখাল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৫ জন। পাশের হার শতকরা ৭৬.০৯।

মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯৪.১২।

শ্রীপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৭ জন। পাশের হার শতকরা ৬৭.১৫।

বেলচোঁ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৪ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৬ জন। পাশের হার শতকরা ৬১.২৯।

বড়কুল রামকানাই উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৫০ জন। পাশের হার শতকরা ৬৯.৪৪।

অলিপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩২ জন। পাশের হার শতকরা

৯১.৪৩।

মৈশাইদ পল্লী মঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯০।

আল বান্না জুনিয়র হাই স্কুল থেকে ৩০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৯ জন। পাশের হার শতকরা ৯৬.৬৭।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

‘ম্যানেজ করে’ এক সাথে দুই স্বামীর সংসার করছিলেন জান্নাতুল!

হাজীগঞ্জে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৪ জন, পাশের হার ৮২.৯৭%

আপডেট: ১০:৫০:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মে ২০২০

হাজীগঞ্জ, ৩১ মে, রবিবার:

চলতি বছর অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এসএসসি) প্রকাশিত ফলাফলে হাজীগঞ্জে শতভাগ পাশের কোন প্রতিষ্ঠান নেই। এ বছর উপজেলার ৩৩টি বিদ্যালয় থেকে ৩৮২৮ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩১৭৬ জন। পাশের হার শতকরা ৮২.৯৭। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৪ জন পরীক্ষার্থী।

উপজেলার ৩৩টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৩ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল পাইলট হাইস্কুল এন্ড কলেজ থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৯২ জন। পাশের হার শতকরা ৮৭.১৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৪ জন পরীক্ষার্থী।

এর পরেই রয়েছে হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৭৭ জন অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৭১ জন। পাশের হার শতকরা ৯৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৩ জন পরীক্ষার্থী।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩০ জন। পাশের হার শতকরা ৮৩.৩৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন পরীক্ষার্থী।

চতুর্থ স্থানে রয়েছে বলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০৩ জন। পাশের হার শতকরা ৭৮.০৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন পরীক্ষার্থী।

বলাখাল চন্দ্রবান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১১ জন। পাশের হার শতকরা ৯০.২৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন পরীক্ষার্থী।

রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩১৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৫৫ জন। পাশের হার শতকরা ৮১.৪৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন পরীক্ষার্থী।

জগন্নাথপুর হাজী এরশাদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩১ জন। পাশের হার শতকরা ৭৪.৮৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন পরীক্ষার্থী।

প্যারাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮.৭৭। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন পরীক্ষার্থী।

নাসিরকোট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩৯ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৩৭ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮.৫৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন পরীক্ষার্থী।

রাজারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৫১ জন। পাশের হার শতকরা ৭৮.২৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

পালিশারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪১ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৭ জন। পাশের হার শতকরা ৫৪.৬৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৪৫ জন। পাশের হার শতকরা ৯৯.৩২। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন পরীক্ষার্থী।

বলাখাল জে.এন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কারিগরি কলেজ থেকে ৫১ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৭ জন। পাশের হার শতকরা ৯২.১৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

পিরোজপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১১৫ জন। পাশের হার শতকরা ৯৫.৮৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

সুহিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১২৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯৯.২১। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

আল কাউসার স্কুল থেকে ৮৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৯৭.৫৯। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

হাটিলা টঙ্গিরপাড় ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৬১.৩০। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী।

বাকিলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১০৩ জন। পাশের হার শতকরা ৮৩.৭৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

রামচন্দ্রপুর ভুইয়া একাডেমি থেকে ১০৮ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯০.৭৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

ধড্ডা পপুলার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৯৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

দেশগাঁও জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৮ জন। পাশের হার শতকরা ৫৩.০৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০৪ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৮ জন। পাশের হার শতকরা ৭৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

বড়কুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৬০ জন। পাশের হার শতকরা ৯৫.২৪। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন পরীক্ষার্থী।

এ ছাড়াও রান্ধুনীমূড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০১ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৮১ জন। পাশের হার শতকরা ৮০.২০।

সপ্তগ্রাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৯ জন। পাশের হার শতকরা ৬৭.৪৪।

বোরখাল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৬ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৫ জন। পাশের হার শতকরা ৭৬.০৯।

মেনাপুর পীর বাদশা মিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৭ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ১৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯৪.১২।

শ্রীপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৪৭ জন। পাশের হার শতকরা ৬৭.১৫।

বেলচোঁ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২৪ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৭৬ জন। পাশের হার শতকরা ৬১.২৯।

বড়কুল রামকানাই উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭২ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৫০ জন। পাশের হার শতকরা ৬৯.৪৪।

অলিপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৫ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩২ জন। পাশের হার শতকরা

৯১.৪৩।

মৈশাইদ পল্লী মঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ৩৬ জন। পাশের হার শতকরা ৯০।

আল বান্না জুনিয়র হাই স্কুল থেকে ৩০ জন পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে কৃতকার্য হয়েছে ২৯ জন। পাশের হার শতকরা ৯৬.৬৭।